অহল্যাবাই । R>R) পুত্রশোকাতুর অহল্যাকে সাস্তুনা করিতে আসিয়াছি। তোমাদের এত সৈন্য-সজ্জা কেন ?” তুকোজিও উত্তর পাঠাইলেন,-“মাতুজির প্রতি আপনার এত দয়ায় কৃতার্থ হইলাম। কিন্তু শোকে সাস্তুনার জন্য সঙ্গে এত সৈন্যের প্রয়োজন কি ?” রঘুনাথ তখন সৈন্য সামন্ত সব উজ্জয়িনী নগরে পাঠাইয়া ১০/১২ জন অনুচর মাত্র লইয়া তুকোজির শিবিরে আসিলেন। তুকোজিও যথাবিধি তাহাকে প্রণাম ও অভিবাদন করিয়া ख्ाi>iाशिऊ कब्रििटुब्जन । রঘুনাথ অহল্যার পুত্র মালেরাও এর কথা বলিয়া অনেক কঁদিলেন। সঙ্গে তুকোজিও কিছু কিছু কঁদিলেন! পেশোয়ার খুল্লতাত পরম সম্মানের পাত্র অতিথিকে আদরে নিমন্ত্রণ করিয়া অহল্যা ইন্দোরে লইয়া আসিলেন । রাজপ্রাসাদের নিকটে সুসজ্জিত বৃহৎ অট্টালিকায় রঘুনাথের বাসস্থান নির্দিষ্ট হইল”। রাজ্যোচিত ভাবে অহল্যা একমাসকাল রাজতুল্য অতিথির যথাবিধি সৎকার করিলেন । র্যাহারা তাহার সহায়তার জন্য আসিয়াছিলেন, বিনয় বাক্যে এবং মূল্যবান উপহারে সন্তুষ্ট করিয়া অহল্যা সকলকে, বিদায় করিলেন । বলে পারিলেন না ; ছলে কৌশলে ভুলাইয়া, কূটতর্কে ঠাকাইয়া যদি তিনি অহল্যার রাজ্য হস্তগত করিতে পারেন, এখন রঘুনাথ সেই চেষ্টায় মন দিলেন। পেশোয়ার প্রতি পেশোয়ার অধীন রাজগণের কর্ত্তব্য সম্বন্ধে
পাতা:আর্য্য-নারী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২২৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।