এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
অহল্যাবাই 总史》 যুদ্ধের পূর্ব হইতেই তুকোজি অহল্যার পুত্রস্থানীয় হইয়াছেন। এখন তিনি তঁাহাকে উত্তরাধিকারীরূপে রাজ্যশাসনের সহযোগী করিলেন, এবং গঙ্গাধর যশোবন্তকেও মার্জনা করিয়া, পরম ক্ষমাশীল রাণী অহল্যা, আবার তাহাকে কর্ম্মচারীর পদে নিযুক্ত করিলেন। এই ঘটনায় রাজস্থান ও ভারতের অন্যান্য প্রদেশের রাজারা সকলেই বুঝিতে পারিলেন, অহল্যা কতদূর উচ্চ রাজনৈতিক প্রতিভার অধিকারিণী । অহল্যা সকলেরই বিশেষ শ্রদ্ধার পাত্রী হইলেন। অনেকেই অহল্যার বন্ধুত্ব লাভের জন্য ব্যগ্র হইয়া অহল্যার রাজ্য গ্রহণের জন্য আনন্দ প্রকাশ করিয়া অনেক উপহার সহ দূত পঠাইলেন। বিনয়ে ও শিষ্টাচারে দূতগণকে যার-পর-নাই আপ্যায়িত করিয়া, অহল্যাও কৃতজ্ঞতা জানাইয়া অনেক উপহার প্রতিদান স্বরূপ এই সব রাজাদের নিকট পাঠাইয়া দিলেন। ভারতের দিকে দিকে রাণী অহল্যাবাইএর নাম বিস্তৃত হইতে লাগিল।