o ख्यां-बांौ গ্রহণ করিলেই সেই বিবাহের প্রস্তাব গ্রহণ করা হইত। পরস্পরের মধ্যে এইরূপ বিষম শক্রতা সত্ত্বেও মালদেব কন্যার বিবাহের প্রস্তাব করিয়া হামিরের নিকট নারিকেল পাঠাইলেন। প্রধান অনুচরবর্গের নিষেধ সত্ত্বেও হামির নারিকেল গ্রহণ করিলেন । তিনি কহিলেন,-“রাণ-বংশধরের বিপদ চিরসঙ্গী। সে জন্য ভয় পাই না । একমুহূর্ত্তের জন্য হইলেও পিতৃপুরুষের রাজপুরীতে গিয়া কৃতার্থ হইব।” বিবাহের দিন স্থির হইল। হামির পাঁচশত অশ্বারোহী অনুচর মাত্র লইয়া চিতোরে গেলেন । কিন্তু বিবাহের কোন সমারোহ না দেখিয়া তিনি বিস্মিত হইলেন । মাত্র মালদেব ও তাহার পুত্রগণ র্তাহাকে অভ্যর্থনা করিলেন। মাত্র ঠাহীদেরই সমক্ষে বিবাহ হইয়া গেল । রাত্রিতে পিতৃগৃহে বাসর শয্যায় হামির উপবিষ্ট। নববধু DBB DBDBB TDEBD DBBD DB DBB S DDD তঁহাকে নিকটে আসিতে আহবান করিলে, বন্ধু, নত মুখে কহিলেন,-“মহারাণা, দাসীকে মার্জনা করিবেন। স্ত্রীরূপে BDDBB KBDLD DBDDD BB BDD DDS হামির কহিলেন,-“মালদেব দেশের শত্রু পাঠানের অধীন হইলেও, স্ব-ইচ্ছায় তোমাকে আজ বিবাহ করিয়াছি। স্ত্রী যে কুলেই জন্মুক, যা’র কন্যাই হউক, সৰ্বথা স্বামীর আদরের ও সম্মানের পাত্রী । কেন তবে এমন কথা বলিতেছে ?” মালদেব-কন্যা কহিলেন,-“মহারাণ, পিতার হীনতায়
পাতা:আর্য্য-নারী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৪৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।