পাতা:আশুতোষ স্মৃতিকথা -দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

... . . . . . . . ., . , " ̈ ` . * ',' " · የ : ;‛ } ; .'ኳ ? ህ ; ካ· " " ጎ ( ` . , . . . * * ( ; ’ - " "; ;’’y’ ’’, , ,3 % - , . . . . . . . ،? ! ...' | ', 1, ... :( ، ، T: মুহূর্কের জন্যও আমার মনে হয় নাই যে, ত্রও পক্ষপাত করিবেন। - - -ہے 邓面 তাহার চিন্তার স্বাধীনতা তাহার পুত্রদের মধ্যে এতটা সংক্রমিত হইয়াছিল যে, তাহার জ্যেষ্ঠপুত্র রমাপ্রসাদ সিনেটসভায় তাহার মুখোআমি মুখী হইয়া কথার কাটাকাটি ও প্রতিবাদ করিতেন। এরূপ বিনয় ও সৌজন্য-ভূষিত fe পুত্রের Fețgri ve CNS স্বাধীনতা তিনি শ্রদ্ধার সহিত দেখিতেন। লালগোলার মহারাজার নিকট হইতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবিভাগের জন্য এক লক্ষ টাকা দান চাহিতে তিনিই আমাকে উৎসাহিত করিয়াছিলেন। একবার আমি তঁহার সঙ্গে লালগোলায় গিয়াছিলাম। র্তাহার সঙ্গে ছিলাম। আমি, রাজেন্দ্র বিদ্যাভূষণ, বহরমপুরের বৈকুণ্ঠনাথ সেনের ভ্রাতা য়্যাডভোকেটু হেমেন্দ্রনাথ সেন এবং শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। আমি, রাজেন্দ্র বিদ্যাভূষণ এবং হেমেন্দ্রনাথ সেন সেই দান প্রার্থনা করিলাম। মহারাজা অনেক কথাবার্ত্তার পর কতকটা রাজি হইলেন । কিন্তু যখন আশুবাবু সব কথা শুনিলেন, তখন অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হইয়া বলিলেন“কে আপনাদিগকে এইখানে দান চাহিতে বলিয়াছে ? সুবিধা মত র্তাহার নিকট দান প্রার্থী হওরার কথা আমি অবশ্যই বলিয়াছিলাম। কিন্তু আজ আমি এখােন ইহার অতিথি,-বিচারালয়ে ইহার ষ্টেটের মামলা-মােকৰ্দমা মহারাজার নিকট নিত্যই হইয়া থাকে । এখানে আসিয়া আমার সঙ্গের লোকেরা " তাঁহাকে দানের জন্য পীড়াপীড়ি করিবে, এটা যে কত বড় অন্যায়, তাহা আপনারা বুঝিতে পারিতেছেন না, বিচারপতি হিসাবে আমার গৌরব যে কতটা ক্ষুন্না করিলেন, তাহা আপনার বুঝেন নাই।” তিনি আমাদিগকে সেই দানের আবেদন প্রত্যাহার করিতে বাধ্য করিলেন এবং তঁহার বিরক্তির কথা শুনিয়া মহারাজাও বিশেষরূপ লজ্জিত হইলেন । আর একটা দোষ, যাহা পদস্থ ও অবস্থাপন্ন লোকদের মধ্যে অনেক সময় দেখা যায়, তাহা আশুবাবুর মধ্যে একেবারেই ছিল না। প্রকৃতি র্তাহাকে বিচারকের যোগ্য চরিত্র-সামা, একদেশ-দশিত এবং পক্ষপাত শূন্য মনোবৃত্তি প্রদান করিয়াছিলেন। তিনি দুই পক্ষের কথা না শুনিয়া বিচার করিতেন না, পুত্রের