পাতা:ইণ্ডিয়ান মিউজিয়ামের পরিচয়পত্র.pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ১১৭ ) উহাদের সংখ্যা কম। কোনও কোনও স্থলে মাত্র একটি অবশিষ্ট । ঘোড়ার সম্মুখের ও পাছের পায়ে মাত্র একটি করিয়। জাঙ্গুল অবশিষ্ট । ছোট স্তন্যপায়া প্রাণীদের কামরার মাঝখানের খাড়া কেসে পশ্চিমের দিকে নানা প্রকার স্তন্যপায়ী প্রাণীদের সম্মুখের পা ও হাতের সমস্ত কঙ্কালের সমানুবর্ত্তী অংশগুলি এক এক রং দিয়া রঙ্গাইয় তাহাদের রূপান্তরের প্রণালী দেখান হইয়াছে । সরীসৃপদের ভিতর চারিটি পায়ের মাঝখানে উহাদের দেহটি ঝুলান । আর স্তন্যপায়ীদের মধ্যে যাহারা খাড়া হইয়া চলিতে আরম্ভ করে নাই তাহাদের দেহ চারিটি পায়ের উপরে উঠান । - স্তন্যপায়ীদের লোম, পার্থীর পালক, আর সরীস্বপের আইস এই উভয়ের অনুবন্ত্রী (Homologous ) বলিয়া ধরিয়া লওয়া হইয়া থাকে । প্রতি লোমের বা চুলের মধ্যভাগটা স্পঞ্জের ন্যায় কতকটা ফাঁপার মতন আর তাস্থার চারিদিকের বহির্ভাগটা অনেকটা নিরেট । ইহাদের *$न, श्राकृङि ७ ७धक्लङिद्र ब८थठे दिङिग्नड ८नशां षग्नि । थाप्ने छैन, আর লম্বা চুল, মেষের কোমল লোম, আর শূকরের কঠিন কুচি, সজারুর কাটা, চোখের পাতি, বিড়ালাদির স্পশ-বোধক রোয়া—লোমেরই নানারূপ লোমের সাহায্যে প্রাণী শুকনো ও গরম থাকিতে পারে। প্রায় লোমশূন্য তিমিতে চামড়ার নীচে চর্ব্বির পরতে শরীরের উত্তাপ রক্ষিত হয় । পালকের ন্যায় লোমও শুকাইয়া পড়িয়া যায় এবং পুনরায় নূতন লোম গঙ্গাষ্টয়া সেই স্থান পূরণ হইয়া থাকে। - বনরুই বা বজ্র কীটের ( Manis ) আইস (Scale ) প্রকৃত পক্ষে অনেকগুলি ঘন সন্নিবিষ্ট লোমের চেপ্টা হইয়া জোড়া লাগিয়া যাইবার ফল। গণ্ডারের খড়গ, এইরূপ লোমাবলী ইষ্টতে উৎপন্ন। প্রধানতঃ লোমের মিলানিন (Melanin ) নামক রঙ্গের পদার্থটির ছতরবিশেষ জন্ম স্তন্যপায়ীদের বর্ণভেদ হইয়া থাকে পাখীর পালকে যেরূপ বর্ণবৈচিত্র দেখা যায় পশুর পশমে তাছা দেখা যায় না। স্ত্রী-পুরুষ ভেদের