পাতা:ইণ্ডিয়ান মিউজিয়ামের পরিচয়পত্র.pdf/৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( १२ ) কীটের কাম্রার পূবেরদিগের দেয়ালে লাগা একটা লম্বা কেসে, পোকা ও পোকার মতন প্রাণীগুলির শারীরস্থান বুঝাইবার জন্ত পোকার ব্যবচ্ছেদিত দেহ এবং দেহাভ্যন্তরের যন্ত্রাদির চিত্র দেখান হুইয়াছে । পোকাদের বিভিন্ন জাতিরা যেরূপে শরীরের যে যে অংশের দ্বারা নাম প্রকার আওয়াজ উৎপন্ন করে সেগুলি বিশেষ ভাবে এই কেসে দেখান হইয়াছে । মানবতত্ত্ব প্রদর্শনীর গেলারিতে চুকিবার সিড়ির অপর পাশ্বের কেসে জীবন-প্রবাহের অনেকগুলি বিশেষ প্রণালী যাহা পোকাদের জীবনে বিশেষভাবে আমাদের মনোযোগ আকর্ষণ করে, সেইরূপ কয়েকটির দৃষ্টাস্ত ¢क्थान झझेग्नॉटछ । এইরূপ প্রণালীর একটির নাম “অমুকৃতি” বা মিমিকুরি (Mimicry) । ভিতরের যন্ত্রাদির পার্থক্য থাকিলেও যখন একটি প্রাণী বাহিরের সাদৃষ্ঠে সম্পূর্ণ ভিন্ন জাতীয় আর একটি প্রাণীর ন্তায় দেখায় তখন ঐক্কপ সোসাদৃশু অমুকৃতির দ্বারা ঘটিয়াছে এইরূপ বলা হয় । কোনও কোনও মাকড়সা বাহিরের রংএ এবং বাহিরের আকৃতিতে অনেকটা একরকমের পিপড়ার মতন দেথায়, কোনও কোনও ব্রহ্মা (Moth) কোনও কোনও প্রজাপতির (Butterfly) মতন দেখায় এৰং কোনও এক প্রজাপতি বাহিরের চেহারায় সম্পূর্ণ ভিন্ন পরিবারের আর একটি প্রজাপতির মতন দেখায় । এই অমুকুতি কখনও কখনও আপেক্ষিক ভাবে দেখা যায় । যখন কোনও এক রকমের কীট অর্থাৎ এক স্পিসিজের কীটকে অন্ত কোনও একটা নিদিষ্ট স্পিসিজের কীটের বাহিরের চেহারার অনুকরণ বলিয়া মনে হয় তখন ঐরুপ অমুকুতিকে আপেক্ষিক অমুকুতি বলা হইয়া থাকে। আবার যখন এক পরিবারের অন্তর্গত অনেকগুলি স্পিসিজ, অন্ত একটি নির্দিষ্ট পরিবারের অন্তর্গত কতকগুলির স্পিসিজের রংয়ের প্রণালীতে একভাবাপন্ন দেখার সেই সব স্থলের অমুকুতিকে প্রশস্ত অমুকুতি বলা যায়। এইচ, ডবলিউ, বেটস ( H. W. Bates ) পূর্ব্বের রকমের অমুকৃতি সম্বন্ধে প্রথমে সাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়াছিলেন বলিয়া এইরূপ অনুকৃতিকে ८बढ़नब्रान (Batesian) नरञ्ज cनeछ श्ब थाप्क । आङ्ग किफ़ेब.