পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/১৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাজারের সঙ্গে শুভর ‘যোগাযোগ গড়া সম্ভব, সেখানে কি স্টোভ আর লণ্ঠন কাটে ?, যারা পোড়ায় কাঠপাতা আর জালায় ডিবরি প্রদীপ, তাদের স্তরে কি। “মাৰ্কেট আছে স্টোভ আর লন্ঠনের ? সে আলাদা মার্কেট, সে মার্কেট দখল कब्रांब्र अछ बादश्। বিরাট কারখানা যদি গড়তে পারত শুভ, কারখানা কেন্দ্র করে গড়ে তুলতে পারত শ্রমিক নগর, ঠিক পথে ঠিক ভাবে সেল অর্গানাইজ করতে পারত, তা হলে বরং অন্য কথা ছিল। ওসব জিনিসের এত ছোট কারখানা কি এখানে চলে, এভাবে চলে? শুধু মজুর। এনে বসানোর খরচাটাই যে পোষাবে না ! সেল অর্গানাইজ করা থেকে আরও কতদিকে কত খরচ। ঘটেছেও ঠিক তাই। শিক্ষিত কারিগর যারা এসেছিল বিদায় হয়ে গেছে, "স্টোভ আর লন্ঠনের বাজার বাতিল হয়েছে। স্থানীয় মিস্ট্রি দিয়ে তৈরি হচ্ছে ল্যাম্প আর টিনের সুটকেশ, বিশেষ কোন ব্যবস্থা দরকার হয়নি সে মাল কাটাবার জন্য। বঙ্কিমের মত একটা গোমুখুকে দিয়ে সে কাজ করানো গেছে। বাসনের কারখানার বেলাতেও এই নীতি খাটবে। চারিদিকে গ্রামে শহরে বিছিন্নভাবে কারিগরেরা ছড়িয়ে আছে, তাদের ‘এনে খরচ করে বসাতে হবে না, নিজেদের গরজেই তারা এসে মাথা গুজব্বার ঠাই খুজে নেবে নিয়মিত মজুরির লোভে। বাসনের বাজার মিলবে সহজেই। JDBBDD uDBD DBDDSsBDBDBDDD gBBS বাসন বিক্রি হবেই। যারা লণ্ঠন কেনে না, তারাও দুটো একটা न 6 ।। তাছাড়া বাসন পচবে না। গলবে না নষ্ট হবে না । এ সব কথার চেয়ে জগদীশের বড় আশ্বাস মেলে শুভকে জোরের সঙ্গে ঘোষণা করতে শুনে যে এটা তার সাময়িক উদ্যম, সাইড লাইন। বাসন তৈরী তার জীবনের ব্রত হবে না । আসলে এটা জগদীশের কারখানা। সে শুধু গড়ে দেবে, তারপর দেখাশোনা কাজ চালানোর ব্যবস্থা জগদীশ নিজেই করতে পারবে । Y 80