পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/২১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বলে মাটির থেকে ঘাস ছিড়ে ছিড়ে থালায় ছড়িয়ে দিয়ে ঘাস মেশানো ভাতে ডাল তরকারি ঝোল এক সাথে মেখে ফেলে ছড়িয়ে খেতে আরম্ভ করে। নানা গল্প, নানা গুজব ছড়ায় চারিদিকে। পাগল সন্ন্যাসীর অদ্ভুত আচরণ অদ্ভূত ক্ষমতা আর অত্যাশ্চর্য কাণ্ডকারখানার গল্প। সব আবার শোনা কথা হয় না। প্রত্যক্ষদর্শী ও পাওয়া যায়। একজন চোখের সামনে সন্ন্যাসীকে শূন্যে মিলিয়ে যেতে দেখেছে। গভীর রাত্রে সন্ন্যাসীর চারিদিকে কিভূতকিমাকার আবছা আবছা সব জীবকে ঘিরে থাকতে দেখে আরেকজনের মূছ যাবার উপক্রম হয়েছিল। বারতলার সাত মাইল উত্তরে মাঝেরপাড়া গ্রামে যে রাতে যাত্রা হয়েছিল এবং সমস্ত রাত সন্ন্যাসী যাত্রার আসর ছেড়ে এক পা নড়েনি, সেই রাতে রসিক ছিল শহরে তার কুটুমবাড়ি । রসিক কুটুমের সঙ্গে সন্ন্যাসীর গল্প করছে, হঠাৎ সশরীরে সন্ন্যাসী তাদের সামনে উপস্থিত । যাত্রা শুনছিলাম একটু, স্মরণ করেছিস কেন ? লক্ষ্মী বলে, ও যেমন পাগল, তুমিও তেমনি পাগল। বানিয়ে বানিয়ে এসব -গপ্লে ছড়িয়ে কি সুখটা হয় বল তো ? সারদা বলে, যেমন তেমন পাগল নয় গো, এ অন্য পাগল। মহাপুরুষদের 'उgन्मछि qशन्नेि आदर्ह। श्शू । তোমার মুণ্ডু হয়। কয়েকদিন পরে জানা যায় পাগল সন্ন্যাসীর পরিচয়। আকুলিয়ার উদ্বাস্তু শিবিরে বাস করত। বেী ছেলে মেয়ে মরে যাবার পর মাথা খারাপ হয়ে গেছে। সন্ন্যাসী হয়ে ঘুরে বেড়ায়। আরও দিন কয়েক পরে দেখা যায় অন্য এক গ্রামের গাছতলায় পাগল नशानी भ6द्ध 1g अiएछ ।