পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/২৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লোকেই ধরতে পারে। তার বেশ ও চেহাবায় শুদ্ধ সাত্ত্বিক ভাবটা আতিশয় প্রকট । al প্রণবেশ্বর পর্যন্ত পায়ের ধুলো দেয় শুভর হোটেলের ঘরে। অন্যেরা সযত্নে যে প্রসঙ্গ এডিয়ে গিয়েছিল, প্রণলেশ্বর তাই নিয়েই কথা শুরু করে । বলে, জগদীশের কাছে সব শুনলাম। তোমরা পিতাপুত্র কেউ দোষী নও, কেউ দায়ী নও এ ঘটনার জন্য । তোমাদেব সাধ্য ছিল না ঠেকা ও । এবছর তোমার যে ফাডার কথা লিখে দিয়েছিলাম, এটা হল সেই ফাড়া । বলে, ফঁাড়াটা ছিল গুরুতর । জগদীশ অনেক চেষ্টায় গুরুত্ব কমিয়ে সামান্য ব্যাপারে দাড় করিয়েছে। তোমার বিশ্বাস নেই, থাকলে হয়তো একেবাবে এড়ানো যেত । শুভ প্রশ্ন করে, আচ্ছা পণ্ডিতমশাই ফাডা তো ছিল আমার, বাবার ক্ষতি হল কেন ? প্রণবেশ্বর আশ্চর্য হয়ে বলে, জগদীশেব ক্ষতি কিসের ? ত্যাজ্যপুত্র করে। দিলে তুমি কোথায় দাড়াতে ভাব দেখি ? শুভ বলে, ও । সকলেই আসে, আসে না। শুধু মায়া । শুভ তাকে টেলিফোন কৰে। বলে, তুমি বাদ গেলে যে ? এসে কিছু সদুপদেশ দিয়ে যাও ? মায়া বলে, কেন। যাইনি শুনলে ? তোমায় সামনে দেখে গায়েব জালা বেড়ে, যাবে বলে । শুভ বলে, ও । জানাচেন যে যেখানে ছিল সকলকে জগদীশ ছেলের কাছে পাঠায় এক, ভেবে, ফল হয় তার বিপৰীত । RGS