مية
- हैम्चिद्भt
ষ্ঠার স্বামী বলিলেন, “কেন চান না ?” মু । সমত্ত বয়স । - স্বভার স্বামী একটু হাসিলেন। বলিলেন, “তা আমায় কি করিতে হইবে - স্ব। ওঁকে রাখিয়ে দিতে হবে। স্বামী। কেন ? স্বভাষিণী, তাহার নিকট গিয়া, আমি না শুনিতে পাই, এমন স্বরে বলিলেন, “আমার छ्कूम ” কিন্তু আমি শুনিতে পাইলাম। র্তার স্বামীও তেমনই স্বরে বলিলেন, “যে আজ্ঞা ।” সুভ। কখন পরিবে ? স্বামী । খাওয়ার সময় । তিনি গেলে আমি বলিলাম, “উনি যেন রাখাইলেন, কিন্তু এমন কটু কথা সরে আমি থাকি কি প্রকারে ?” স্বভাষিণী। সে পরের কথা পরে হবে। গঙ্গা ত আর এক দিনে বুজিয়ে যাইবে না । & রাত্রি নয়টার সময়, মুভাষিণীর স্বামী (তার নাম রমণ বাবু) আহার করিতে আসিলেন। তার মা কাছে গিয়া বসিল । স্বভাষিণী আমাকে টানিয়া লইয়া চলিল, বলিল, “কি হয় দেখি গে চল ।” আমরা আড়াল হইতে দেখিলাম, নানাবিধ ব্যঞ্জন রায় হইয়াছে, কিন্তু রমণ বাৰু একবার একটু করিয়া মুখে দিলেন, আর সরাইয়। রাখিলেন । কিছুই খাইলেন না। তার মা জিজ্ঞাসা করিলেন, “কিছুই ত খেলি না বাবা * , পুত্র বলিল, “ও রান্না ভূত প্রেতে খেতে পারে না। বামন ঠাকুরাণীর রান্না খেয়ে খেয়ে অরুচি জন্মে গেছে । মনে করেছি কাল থেকে পিসীমার বাড়ী গিয়ে খেয়ে আসব ।” তখন গৃহিণী ছোট হয়ে গেলেন । বলিলেন, “তা করতে হবে না যায়। আমি আর রাধুনী আনাইতেছি। R. - বাবু হাত ধুইয়া উঠিয়া গেলেন। দেখিয়া স্বভাষিণী বলিল, “আমাদের জন্য ভাই éब्र थांeब्रां झहैल नां । ऊां नl cशक-काखछै। इहेंरल झग्न ।” আমি অপ্রতিভ হইয়া কি বলিতেছিলাম, এমন সময়ে হারাণী আসিয়া সুভাষিণীকে বলিল, “তোমার শাশুড়ী ডাকিতেছেন।” এই বলিয়া সে খানখা আমার দিকে চাহিয়৷