৫৪ ইলেকট্রিক টেলিগ্রাফ। আকাশে বিদ্যুতীয় প্রভা সৰ্ব্বক্ষণ সমান থাকে না | [আকাশে অর্থাৎ বায়ুতে যে বিদ্যুৎ আছে তাহ বিশিষ্ট বিধানে জানিবার কারণ তৃতীয় পরিচ্ছেদোক্ত ফ্রাঙ্কলিন সাহেব যুড়ি প্রস্তুত করিয়া ঐ যুঁড়ির কাল্পায় কাগজ না দিয়া এক খান বড় রেশমি রুমালের দ্বারা চ্যাংমুড়ির মত করিয়া মেঘাশমন দর্শন করত ঐ ঘুড়িশুনে দড়িতে চড়াইলেন কিন্তু ঐ ঘুড়িহইতে বিদ্যুৎ নিঃস্বত না হয় তদৰ্থ ঐ শুনো দড়ির এক প্রান্তভাগে এক খাই সরু রেশমি স্বত্র বান্ধিয় তাহার অধঃপ্রান্তভাগে একটা চাবি বদ্ধ করিয়া রাখিলেন, এই অবস্থায় ঐ ঘুড়ি চড়াইলে পর ফ্রাঙ্কলিন সাহেব দেখিলেন যে, যে স্থানে তাহার যুড়ি উড়িতেছিল সেই স্থানে গাঢ় মেঘের সমাগমে বিদ্যুতীয় জ্যোতিঃ প্রকাশ পাইয়। ঐ ঘুড়ি যে শুনে স্থতলিতে উড়িতেছিল সেই সুতলির সকল ফেসুয় খাড়। হইয়া উঠিল (যেমত আতঙ্ক হইলে মনুষ্যের রোমাঞ্চ হয় তদ্বৎ) ইত্যবসরে ঐ সুতলিতে যে রেশমের অধঃপ্রান্তভাগে চাবি বদ্ধ ছিল তন্নিকটে
পাতা:ইলেকট্রিক টেলিগ্রাফ.djvu/৬৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।