পাতা:ঈশানী (প্রথম সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপস্থিত হইলেন। কেহ কেহ বা কাৰ্য্যানুরোধে আসিতে না পারিয়া দুঃখ প্ৰকাশ করিয়া পত্ৰ লিখিলেন এবং যথাশক্তি প্ৰণামী পাঠাইয়া দিলেন। র্যাহারা আসিলেন, তঁাহারাও যথেষ্ট প্ৰণামী দিলেন। গোলোক কর সংবাদ পাওয়ামাত্ৰই গুরু-পদ দর্শন করিবার জন্য সর্ব কৰ্ম্ম ত্যাগ করিয়া আসিলেন এবং আরও কিছুদিন কাশী যাওয়া বন্ধ রাখিবার জন্য অনুরোধ করিলেন ; বলিলেন, “ঠাকুর মহাশয়, আমারও বয়স হয়েছে। এতদিন ত বিষয় নিয়েই কাটালাম ; এখন আমারও ইচ্ছা যে, বাকী কয়টা দিন কাশীতেই কাটাবো । কিন্তু আপাততঃ যাওয়ার অনেক বিস্ত্ৰ । বিষয়-আশয়, কাজকৰ্ম্মের একটা বিলি-ব্যবস্থা করা ত চাই । ছেলে দুইটীকে তা এতদিন যা হয় লেখাপড়া শিখালাম, এখন কিছুদিন কাছে বসিয়ে সব দেখিয়ে-শুনিয়ে দিয়ে না গেলে, তারা কি এ-সকল রক্ষা করতে পারবে। আপনি আর বছর খানেক অপেক্ষা করুন ; তা হলেই আমিও আপনার সঙ্গী হতে পারব এবং শেষ কালটা বিশ্বনাথ দৰ্শন করে, আর আপনাদের সেবা করে জীবন সার্থক করতে পারব ।” বড় কৰ্ত্তা বলিলেন, “তা ত হয় না গোলোক ! মনে যখন বাসনা হয়েছে, বাবা বিশ্বনাথ যখন দয়া করেছেন, তখন আর বিলম্ব BDB DD DBS S S DBBD SDD DBDBD BBB BDS DDO D DBDBDSS BB কি মন হয়, তা কি কেউ বলতে পারে।” গোলোক বলিলেন, “সে কথা ঠিক বলেছেন ঠাকুর মহাশয়! তবে কি জানেন, ছোটঠাকুর মহাশয় ত আর এ সব ছেড়ে, 9ܛܪ