পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী.djvu/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- vঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী। * "e কোপ্ত दिडू दिवंकत्र, আমার করিয়া নর, অধিকারী-এক মাত্র, অধিলপালক। বেদন দিতেছ কেন আর ? • জামরা সকলে তার, যাত্রার বালক। কর দেখি উপদেশ, কেন দিলে রাগ দ্বেষ ? প্রকৃতি-প্রদত্ত সার, শরীরেতে লয়ে । কেন দিলে দস্ত অহঙ্কার ? বহুরূপ সঙ সাজি, বহুরূপী ছোয়ে ॥ তুমি নাথ ইচ্ছাময়, কর যাহা ইচ্ছা হয়, শিশুকালে একরূপ, সহজে সরল। ইচ্ছায় চালিছ এ সংসার। অর্থল অপূৰ্ব্ব ভাব, অবল অচল ॥ লে কলে চালাও চলি, যে বলে বলাও বলি, কোমল কলেবর, অতি ললিত। সম্ভাবনা কি আছে আমার ? নব নবনীত সম, লাবণ্য গলিত ॥ যা হোক তা গেক নাগ, আজ কিবা স্থপ্রভাত, ফণী, জল, অনলেতে, কিছু নাই ভয়। প্ৰণিপাত চরণে তোমার । নচি জানে ভাল মন্দ, সদানন্দময় ॥ মধুর মধুর ভাব, তুমি তায় আবির্ভাব, আইলে ীেবনকাল, আর একরূপ । সকলেতে করিছ বিহার ॥ সবক স্বর্যোর সম, দীপ্ত হয় রূপ। , কান্তপ্রিয় এই কান্ত, • অরিশান্ত ঋতুকান্ত, দিন দিন বৃদ্ধি হয়, শারীরিক বল । মলি কিবা কান্ত মনোহর । নানরূপ চিন্তা তে তু, মানস চঞ্চী ॥ খুব বলে বলাক্রান্ত, নাশিয়া নিশির ধ্বস্তু, ইন্ধিদেব মুখ হেতু কত প্রকরণ। নিশা কস্তি কান্ত করে কর । বহুদিপ অনুষ্ঠান, অর্গের শরণ " গিত বিশেস দায়, প্রভাকর প্রভা পায়, পবিশেস বুদ্ধকাল, কালের অধীন। ক্রমে তাব বাড়িছে প্রভাব । কৃষ্ণপক্ষে শ্রণী প্রাণ, দিন দিন ক্ষীণ ॥ প্রভাকর কর করে প্রভাকর কর কবে, আছে চক্ষু কিন্তু তার, দেখা নাহি যায়,। প্রভাকর করের কি ভাব ॥ আছে কৰ্ণ কিন্তু তীয়, শব্দ নাহি ধায় ॥ " ড়কে প্রভাকর কব, ওহে প্রভাকর কল, মাছে কর, কিন্তু তাত না হয় বিস্তার। মনোময় হও দয়াময় । আছে পদ, কিন্তু নাই, গতিশক্তি তাঁর । কেহ নাহি জানে গুপ্ত, বলে হে ঈশ্বর গুপ্ত, পলিত কুন্তলজাল, গলিত দশন । | তুমি ব্যক্ত চরাচরময় ॥ ললিত গাত্রের মাংস, স্বলিত বচন ॥ s' to oro- ছিল আগে এই দেহ, সৰল সচল । \ মায়া । এখন ধরিল গিরি, স্বভাবে অচল ॥ বিশ্বরূপ নাট্যশাল, দৃষ্ঠ মনোহর। ওহে জীব ভাল তুমি, রঙ করিয়াছ। শোভিত সুচারু আলো, সূর্য শশধর । তিন কালে তিন সঙ সাজিয়াছ ॥ স্বভাব স্বভাবে লয়ে, সম্পাদনভার। কেবল কুহকে ভূলে, কৌতুকে দেখাও। *করিছে সকল সুত্র, হয়ে সূত্ৰধার ॥ আপনি কৌতুক কিছু, দেখিতে না পাও ॥ " জলধর বাস্ত্রকর, বা করে কত । ভাল কোরে যাত্রা কব, বুঝে অভিপ্রায় ॥ সমীরণ সঙ্গীত কঃিছে অবিরত ॥ কব তাই অধিকারী, তুষ্ট হন যায় ॥ ছয় কালে ছয় কাল, হয় ছয় রূপ । - যাত্র করে তুমি যাবে, আমি যাব চোলে । রঙ্গভূমি রঙ্গ করে, ভীড়ের স্বরূপ : এ যাত্রীর শেষ হবে, গঙ্গাযাত্র ফলে ।