পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/১৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sty কবিতাসংগ্ৰহ । কোন নর কোটি বর্ষ, বেঁচে যদি রয় । তথাপিও শাস্ত্র পোড়ে, শেষ নাছি হয় | কত গুণ সম্ভাৰন, হয় একাধারে । শাস্ত্ররূপ সিন্ধুপারে, কে যাইতে পাৱে ? কর কর যত পার, শাস্ত্রের আলাপ । কিন্তু তায় মন যেন, ন দেখে প্ৰলাপ | দেখিৰে প্ৰস্তাক্ষ যাহা, মেনে লবে তাই। বচন গ্রকুণে কোন, প্রয়োজন নাই ॥ श्रांष्ट्रश्न निघ्नरूद्र, अंॉक मभूमङ्ग । সমুদয় শাস্ত্র পোড়ে, জ্ঞান কার হয় ? শাস্ত্র পাঠে নাহি হয়, মালিন্য মোচন । কখনই শাস্ত্র নয়, মোক্ষের কারণ ॥ बिना किडू श्रख्रब्रब बैंथांब ना इ८ब्र । মুক্তি আর জ্ঞানপথে, বিড়ম্বন করে ॥ শাস্ত্র পোড়ে বিদ্যা শিখে, ঘোচে না রন্ধন । মুক্তির কারণ শুধু একমাত্র মন ॥ বেছে বেছে সার লও, শাস্ত্রালাপ করি । হংস যথা ক্ষীর খায়, নীর পরিহরি ॥ অমৃত ভোজন করি, তৃপ্তি লাভ যার । মাস্থারের প্রয়োজন, কিছু নাহি তার ॥