পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

त्रेश्वग्नझ्या ७८६म्न छौवनम्नउि । \) “সাধো আছে মা মনে । দুর্গ বলে প্রাণ ত্যজিব, জাহ্নবী-জীবনে।" . • उथन धांग यूज़ांश्ल-भएमग्न रद्र भिलिन-दांज्ञांनी ভাষায়—বাঙ্গালীর মনের অশা শুনিতে পাইলাম—এ জাহ্নবীজীবন দুর্গ বলিয় প্রাণ ত্যজিবারই বটে, তাহা বুঝিলাম। তখন সেই শোভামী জাহ্নবী, সেই সৌন্দৰ্য্যময় জগৎ, সকলই আপনার বলিয়া বোধ হইল—এতক্ষণ পরের বলিয়৷ ৰোধ ছইতেছিল। সেই রূপ, আজিকার দিনের অভিনব এবং উন্নতির পথে সমারূঢ় সৌন্দর্য্যবিশিষ্ট বাঙ্গালী সাহিত্য দেখিয়া অনেক সময়ে বোধ হয়—ছেীক মুন্দর, কিন্তু এ বুঝি পরের— আমাদের নছে। খাটি বাঙ্গালী কথায়, খাটি বাঙ্গালীর মনের ভাবত খুজিয়া পাই না। তাই ঈশ্বর গুপ্তের কবিতা সংগ্ৰছে প্রবৃত্ত হইয়াছি। এখানে সব ধাটি বাঙ্গালা। মধুসূদন, ছেমচন্দ্র, নবীনচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, শিক্ষিত বাঙ্গালীর কৰি— ঈশ্বর গুপ্ত বাঙ্গালীর কবি। এখন আর খাটি বাঙ্গালী কবি জন্মে না—জন্মিবার যে নাই—জন্মিয় কাজ নাই। রাঙ্গালার অবস্থা আবুর ফিরিয়া অবনতির পথে ন৷ গেলে খাটি বাঙ্গালী কবি আর জন্মিতে পারে না। আমরা "রত্রসংছা" পরিত্যাগ করিয়া “পৌষপার্বণ” চাই না। কিন্তু তবু বাঙ্গালীর মনে পৌষপার্বণে