১০ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত। বিমাতার অপেক্ষ আরও আসার সামগ্রী খুজিল—বিমাড ত্যাগ করিয়া একটা কল গাছে বিধিয়া গেল। অস্ত্র ব্যর্থ দেখিয়া কীরাড়পরাজিত ধনঞ্জয়ের মত ঈশ্বরচন্দ্র এক ঘরে ঢুকিয়া সমস্তু দিন দ্বার বদ্ধ করিয়া রছিলেন। কিন্তু বরদানার্থ পিনাক হস্তুে পশুপতি না আসিয়া, প্রছারার্থ জুতাহন্তে জ্যেষ্ঠমহাশয় আসিয়া উপস্থিত। জেঠ মহাশয় দ্বার ভাঙ্গিয় ঈশ্বচরন্দ্রকে পাদুকা প্রস্থার করিয়া চলিয়৷ গেলেন । কিন্তু ঈশ্বরচন্দ্রের পাশুপত অস্ত্র সংগ্ৰছ ছইল সন্সেছ নাই। তিনি বুঝিলেন, এ সংসার মেকি চলিবার ঠাই— মেকির পক্ষ হইয়া না চলিলে এখানে জুতা খাইতে হয়। ইহার পর, যখন তাহার লেখনী হইতে অজস্র তীব্র জ্বালাবিশিষ্ট বক্রোক্তি সকল নির্গত হইল, তখন পৃথিবীর অনেক রকম মেকি তাছার নিকট कूड খাইল। কবিকে মাধিলে, কবি মার তুলিয় রাখেন। ইংরেজ সমাজ বায়রণকে প্রপীড়িত করিয়াছিল-বায়রণ, ডন জুয়ানে তাঁহার শোৰ লইলেন । {! . পরে ঈশ্বরচন্দ্রের পিতামহ আলিয়া সান্থনা করিয়৷ বলেন, “তোদের মা নাই, মা ছইল, ডোদেরই ভাল। ভোদেরি দেখিবে শুনিবে ।” আবার মেকি ! জ্যেষ্ঠ মহাশয় যা হোঁক—ধটি রকম জুতা মারিয়া গিয়াছিলেন, কিন্তু পিতামছের নিকট এ
পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/২২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।