১৬ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত। ছিলেন যে, সখের দলের কথা দূরে থাকুক, উক্ত কাঞ্চনপল্লীতে বারোইয়ারী প্রভৃতি পুজোপলক্ষে যে সকল ७ठांौमन जांशंभम कब्रिङ, उांशंएमद्र जमडिशांशी ७खांमप्लांक ठेउद्र शांन श्ब्रांज़ ८डूउ कब्रिाउ अक" হওয়াতে ঈশ্বর বাবু অনায়াসে অতি শীঘ্রই অতি সুশ্রাব্য চমৎকার গান পরিপাট এণালীতে প্রস্তুত করিয়া দিতেন।” লেখক পরে লিখিয়া গিয়াছেন, “ঈশ্বর বাবু অপ্রাপ্তব্যবহারাবস্থাতেই ইংরাজি বিদ্যাভ্যাস এবং জীবিকান্বেষণ জন্য কলিকাতায় আগমন করেন। আমার সহিত সন্দর্শন হইয়া প্রথমতঃ যখন উছার সহিত প্রণয় সঞ্চার হয়, তখন আমারও পঠদ্দশা, তিনি যদিও আমার অপেক্ষা কিঞ্চিৎ অধিক বয়স্ক ছিলেন, তথাপি উভয়েই অপ্রাপ্তবয়স্ক, কেবল বিদ্যাভ্যাসেই আসক্ত ছিলাম। আমি সে সময় সৰ্ব্বদ। তাছার সংসর্গে থাকিতাম, তাহাতে প্রায় প্রতিদিনই এক একটী অলৌকিক কাণ্ড প্রত্যক্ষ হইত। অর্থাৎ প্রত্যহই নানা বিষয়ে অবলীলাক্রমে অপূর্ব কবিতা রচনা করিয়া সহচর মুহৃৎ সমূহের সম্পূর্ণ সন্তোষ বিধান করতেন। কোন ব্যক্তি কোন কঠিন সমস্ত পূরণ করিতে দিলে, তৎক্ষণাৎ তাছা যাদৃশ সাধু শব্দে সম্পূরণ করিতেন, তদ্রুপ পূৰ্ব্বে কদাপি প্রত্যক্ষ ছয় নাই।” § উক্ত বাল্যসখা শেষ লিখিয়া গিয়াছেন, “मेश्वन বাবু যৎকালীন ১৭/১৮ বর্ষবয়স্ক, তৎকালীন দিব রাত্রি একত্র
পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/২৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।