त्रेश्वज्ञन्नऊ ७४ब्र औयमक्लब्रिङ । २&
- मT निशिग्न थउांकएब्रञ्च (*ांख्ठां ७ eवं*१ग इकि
করিয়াছিলেন ।” - এই প্রভাকর ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের অদ্বিতীয় কীৰ্ত্তি | মধ্যে একবার প্রভাকর মেঘে ঢাকা পড়িয়াছিলেন বটে, কিন্তু আবার পুনৰুদিত হইয়া অদ্যাপি কর বিতরণ করিতেছেন। বাঙ্গাল সাহিত্য এই প্রভাকরের নিকট বিশেষ ঋণী। মহাজন মরিয়া গেলে খাদক আর বড় তার নাম করে না । ঈশ্বর গুগু গিয়াছেন, আমরা আর সে খণের কথা বড় একটা মুখে আনি না । কিন্তু এক দিন প্রভাকর বাঙ্গালী সাহিত্যের স্থৰ্ত্ত কৰ্ত্ত বিধাতা ছিলেন । প্রভাকর বাঙ্গালা রচনার রীতিও অনেক পরিবর্তন করিয়া যান। ভারতচন্দ্রী ধরণটা উtহার অনেক ছিল ৰটে-অনেকস্থলে তিনি ভারত চন্দ্রের অনুগামী মাত্র, কুিন্তু আর একটা ধরণ ছিল, যা কখন বাঙ্গাদা ভাষায় ছিল না, যাহা পাইয় আজ বাঙ্গালার ভাষা তেজস্বিনী হুইয়াছে। নিত্য নৈমিত্তিকের ব্যাপার, রাজকীয় ঘটনা, সামাজিক ঘটনা, এ সকল যে রসময়ী রচনার বিষয় হইতে পারে, ইছা প্রভাকরই প্রথম দেখায় আজ শিখের যুদ্ধ, কাল পৌষপার্বণ, আজ মিশনার, কাল উমেদারি, এ সকল যে সাহিত্যের অধীন, সাহিত্যের সামগ্রী, তাছা প্রভাকরই দেখাইয়াছিলেন। আর ঈশ্বরগুপ্তের নিজের কীৰ্ত্তি ছাড়া প্রভাকরের শিক্ষানবিশ" দিগের একটা কীৰ্ত্তি আছে। দেশের অনেক গুলি লব্ধপ্রতিষ্ঠ . (१ीं )