৩৮ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত। কবিতা পাঠ করিয়া, সভান্থ সকলকে তুষ্ট করিতেন। পরে ঈশ্বর कtवद्र शंजशंtáब्र मtथा ऍांशंशिtशब्र ब्रान उँ९क्लहे हहेउ, তাহারা তাহ পাঠ করিতেন। যে সকল ছাত্রের রচনা উৎকৃষ্ট হইত, তাহারা নগদ অর্থ পুরস্কার স্বরূপ পাইতেন। নগর ও ও মফস্বলের অনেক সন্ত্রান্তলোক ছাত্রদিকে সেই পুরস্কার দান, করিতেন। সভাভস্কের পর ঈশ্বরচন্দ্র সেই আমন্ত্রিত প্রায় চtlর পাঁচ শত লোককে মহাভেজ দিতেন। প্রাত্যহিক প্রভাকরের কলেবর ক্ষুদ্র, এরং তাহাতে সম্পাদক্লীয় উক্তি এবং সংবাদাদি পৰ্য্যাপ্ত পরিমাণে প্রদান করিতে হইত, এজন্ত ঈশ্বরচন্দ্র তাহাতে মনের সাধে কবিতা লিখিতে পারিতেন না। সেই জন্তই তিনি ১২৬০ সালের ১ ল| তারিখ হইতে এক এক খানি স্থূলকায় প্রভাকর প্রতিমাসের ১লা,তারিখে প্রকাশ করিতেন। মাসিক প্রভাকরে নানাবিধ খও কবিতা ব্যতীত গদ্যপদ্যপূর্ণ গ্রন্থও প্রকাশ করিতে থাকেন। প্রভাকরের দ্বিতীয়বার অভু্যদয়ের কয়েক বর্ষ পর হইতেই ঈশ্বরচন্দ্র দৈনিক প্রভাকর সম্পাদনে ক্ষান্ত হয়েন। কেবল মধ্যে মধ্যে কবিতা লিখিতেন এবং বিশ্লেষ রাজিৈতক বা সামাজিক কোন ঘটনা হইলে, তৎসম্বন্ধে সম্পাদকীয় উক্তি লিখিতেন। সহকারী সম্পাদক বাবু খামাচরণ রন্ধ্যোপাধ্যায়ই সমস্ত কার্য সম্পাদন করিতেন। মাসিক পত্র সৃষ্টির পর হইতে ঈশ্বরচকু বিশেষ পরিশ্রম করিয়া, তাহ সম্পাদন করিতেন। শেষ
পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/৫০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।