ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত। ৪৭ তঞ্চ ছাড়া পঞ্চ সেই অতি পরিপাট । বাবুসেজে পাটির উপরে রাখি পাট । পাত্র ছোয়ে পায় পেয়ে ঢোলে মারি কাটি। ঝোলমাখা মাছ নিয়া চাটি দিয়া চাটি। তিনি স্থাপন করিতেন, এজন্য লোকে নিনা করিত। তাই ঈশ্বর গুপ্ত মধ্যে মধ্যে কবিতায় তাহাদিগের উপর ঝাল ঝাড়ি । তেন। ঋতু কবিতার মধ্যে পাঠক এই যুগুহে দেখিতে পাইবেন। যখন ঈশ্বর গুপ্তের সঙ্গে আমার ੇ, তখন আমি বালক স্কুলের ছাত্র, কিন্তু তথাপি ঈশ্বর গুপ্ত আমার স্বতিপথে বড় সমুজ্জ্বল। তিনি স্বপুরুষ, মুন্ধর কান্তিবিশিষ্ট ছিলেন। কথার স্বর বড় মধুর ছিল। আমরা বালক বৃলিয়া আমাদের সঙ্গে নিজে একটু গম্ভীরভারে কথাবাৰ্ত্ত কহিতেন—তাহার কতকগুলা নদীভৃঙ্গী থাকিত-রসাভায়ের ভার তাহারের উপর পড়িত। ফলে তিনি রস ব্যতীত এক দণ্ড থাকিতে পারিতেন না। স্বপ্রণীত কবিতাগুলি পড়িয়া শুনাইতে ভাল বাসিতেন। আমরা বালক হইলেও আমাদিগকেও শুনাইতে ঘৃণা করিতেন না। কিন্তু হেমচন্দ্র প্রভৃতির ন্যায় তাহার আবৃত্তিশক্তি পরিমার্জিত ছিল না। যাহার কিছু রচনাশক্তি আছে, এমন সকল যুবককে তিনি বিশেষ উৎসাহ দিতেন, তাহ পূৰ্ব্বে বলিয়াছি। কবিতা রচুনীল জল্প দীনবন্ধুকে, দ্বারকানাথ অধিকারীকে এবং আমাকে একুরার cाहेछ cनgब्राहेब्रां श्लिन । छांद्रकांथं अर्शिकांद्रौ কৃষ্ণনগর কলেজের ছাত্ৰ—তিনিই প্রথম প্রাইজ পান।
পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/৫৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।