ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত। ৬e পবিত্র সংসর্গের অভাব, (৪) সমাজের অত্যাচার, এবং তেজনিত সমাজের উপর কবির জাতক্রোধ। যে মেঘে প্রভাকরের তেজোহ্রাস করিয়াছিল এই সকল উপাদানে তাহার खद्म । छ्रुल उा९१]ि 4ं c, कॆभ्रंझाब्ा प्रश्न स्रश्नील ॐनि কুরুচির বশীভূত হইয়াই অশ্লীল, ভারতচন্দ্রদির ন্যায় কোথাও কুপ্রবৃত্তির বশীভূত হইয়া অশ্লীল নহেন। তাই দৰ্পণতলস্থ । প্রতিবিম্বের সাহায্যে প্রতিবিম্বধার সত্ত্বাকে বুঝাইবার জন্য चाप्रह श्रेश्ब्राऊ ७:खब अत्रीनडा'cमाब ७ङ गविलाब সমালোচনা করিলাম । ব্যাপারটা রুচিকর নহে । মনে করিলে, নমঃ নমঃ বলিয়া দুই কথায় সারিয়া যাইতে পারিতাম। অভি প্রায় বুঝির বিস্তারিত সমালোচনা পাঠক মার্জনা করিবেন। মানুষটা কে আর একটু ভাল করিয়া বুঝা যাউক-কবিতা ন হয় এখন থাক। দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে আমরা বলিয়াছি, ঈশ্বর গুপ্ত বিলাসী ছিলেন না। অথচ দেখিতে পাই, মুখের আটক পাটক কিছুই নাই। অশ্লীলতায় ঘোর আমোদ, ইয়ারকি ভরা,—পটার স্তোত্র লেখেন, তপসে মাছের মজা বুঝেন, লেবু দিয়া আনারসের পরমভক্ত, মুরাপান + সম্বন্ধে মুক্তকণ্ঠ—আবার বিলাসী কারে বলে ? কথাটা বুঝির দেখা যাউক।
- ট্রাপানের মার্জনা নাই। মার্জনার আমিও কোন কারণ
- দেখাইতে ইচ্ছুক নহি। কেবল সে সম্বন্ধে পাঠককে ভারত
ধর্ষের শ্ৰেষ্ঠ কবিব এই উক্তিটা স্মরণ করিতে বলি– ' একোহি দোষে গুণসন্নিপাতে নিমজ্জর্তীন্দো; কিরণেধিবাঙ্ক: ।