৬৮ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত। মনে সাধ কথা কই, নিকটে অনিয়া । অধীর হ’লেম ভেৰে, বধির জানিয়া ॥ এ ভক্তের স্তুতি নহে—এ বাপের উপর বেটার অভিমান । शष्ठ ब्रेश्वब्रम्नऊ ! फूमि लिङ्घन गाउ रुझिाइ जहमश् नाहे । আমরা কেহই তোমার সমালোচক হইবার যোগ্য নহি । - ঈশ্বরচন্দ্রের ঈশ্বরভক্তির যথার্থ স্বরূপ যিনি অনুভূত করিতে চান, ভরসা করি তিনি এই সংগ্রহের উপর নির্ভর করিবেন না। এ সংগ্রহ সাধারণের আয়ত্ত ও পাঠ্য করিবার জন্য ইহা নানাদিকে সঙ্কীর্ণ করিতে আমি বাধ্য হইয়াছি। ঈশ্বর সম্বন্ধীর কতকগুলি গদ্য পদ্য প্রবন্ধ মাসিক প্রভাকরে প্রকাশিত হয়, যিনি পাঠ করিবেন, তিনিই ঈশ্বরচন্দ্রের অকৃত্রিম ঈশ্বরভক্তি বুঝিতে পরিবেন। সেগুলি যাহাতে পুনমুদ্রিত হয়, সে যত্ন পাইব । «’ বৈষ্ণবগণ বলেন, হনুমদাদি দাস্তভাবে, শ্ৰীদামাদি সথ্যভাবে, নন্দযশোদা পুত্রভাবে, এবং গোপীগণ কান্তভাবে সাধনা করিয়া ঈশ্বর পাইয়াছিলেন । কিন্তু পৌরাণিক ব্যাপার সকল আমাদিগের হইতে এতদূর সংস্থিত, যে তদালোচনায় আমাদের যাহা লভনীয়, তাহা আমরা বড় সহজে পাই না। ঘদি হনুমান, উদ্ধব, যশোদা বা ঐরাধাকে আমাদের কাছে পাইতাম, তবে সে সাধন বুঝিবার চেষ্টা কতক সফল হইতাবাঙ্গালার দুইজন সাধক, আমাদের বড় নিকট । দুইজনই বৈদ্য, দুইজনই কবি। এক রামপ্রসাদ সেন, ཨ་།༔ ཨ་༈
পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/৮০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।