ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত। Jసి श्रेश्वद्रव्य ७ठं । हैईब्रि ध्रुहहै १वक्षव हिानन नl, ८कश्हे ঈশ্বরকে প্রভু, সখা, পুত্র, বা কান্তভাবে দেখেন নাই । রামপ্রসাদ ঈশ্বরকে সাক্ষাৎ মাতৃভাবে দেখিয়া ভক্তি সাধিত করিয়াছিলেন-ঈশ্বরচন্দ্র পিতৃভাবে । রামপ্রসাদের মাতৃপ্রেমে আর ঈশ্বরচন্ত্রের পিতৃপ্রেমে ভেদ বড় অল্প । তুমি হে ঈশ্বর গুপ্ত ব্যাপ্ত ত্রিসংসার। আমি হে ঈশ্বর গুপ্ত কুম্বাবু তোমার । পিতৃ নামে নাম পেয়ে, উপাধি পেরেছি। জন্মভূমি জননীর কোলেতে বসেছি। ! তুমি গুপ্ত আমি গুপ্ত, গুপ্ত কিছু নয়। তবে কেন গুপ্ত ভাবে ভাব গুপ্ত রয় ? পুনশ্চ—আর ও নিকটে— তোমার বদনে যদি, না স্বরে বচন । কেমনে হইবে তবে, কথোপকথন ॥ আমি যদি কিছু বলি, বুঝে অভিপ্রায়। ইসেরায় ঘাড় নেড়ে, সায় দিও তায় ॥ যার এই ঈশ্বরভক্তি—যে ঈশ্বরকে এইরূপ সৰ্ব্বদা নিকটে, অতি নিকটে দেখে—ঈশ্বর-সংসর্গতৃষ্ণায় যাহার হৃদয় এইরূপে ந:-ன் কি ”বিলাসী হইতে পারে ? হয় হউক। আমরা এরূপ বিলাসী ছাড়িয়া সন্ন্যাসী দেখিতে চাই না । তবে ঈশ্বর সন্ন্যাসী, হবিষাসী বা অভোক্ত ছিলেন না। পাট, তপসে মাছ, বা আনারসের গুণ গায়িতে ও রসাস্বাদনে,
পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/৮১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।