( సి ) তার্থে বাঙ্গালার নানা স্থলে ঈকার প্রযুক্ত হইয় থাকে, যেমন ছোরা, ছয়ী, ইত্যাদি। ঘিনি, গ্রহণ করিয়া, গ্রহণ শব্দ হইতেই ঘিনি অপভ্রষ্ট হুইয়াছে, এরূপ অনুমিত হয়। পৃথক ভাষা হইলে সঙ্গীতে অত্যন্ত ভেদ-ভাব থাকাই সম্ভব ; তাছাতে ত এই মাত্র অপভ্রংশ-মূলক অতি যৎসামান্য ভেদ দেখা যাইতেছে ; আর আর কবিতাতেও এরূপ অনেক সদাপ্রচলিত শব্দ আছে যে, তাছার কি দক্ষিণে কি উত্তরে সর্বত্র কিঞ্চিৎ আপংশঙ্কারে এক রূপেই ব্যবহৃত ছয় ; অর্থাৎ মূৰ্ত্তি স্থানে মূরতি ; শক্তি স্থানে শকতি, শুক্ল স্থানে শুকল, ইত্যাকারে ব্যবহৃত হয়। যেরূপ উত্তরে সঙ্গীত মধ্যে হিন্দী ও ব্রজবুলী মিশ্রিত থাকে, দক্ষিণেও সেইরূপ । এভচ্ছার স্পষ্ট বোৰ হইতেছে যে, দক্ষিণাঞ্চলের প্রচলিত ভাষা কোন রূপেই বtঙ্গালী ছইতে পৃথক নছে। লোকে কেবল ভ্রান্তির বশীভূত হইয়া সুবর্ণরেখার দক্ষিণে প্রচলিত ভীষণকে পৃথক রলিয়। গণ্য 不乙召1 o -ജ് সুবর্ণরেখার দক্ষিণ ও উত্তর, চিল্কাছদ পর্যন্ত, কথিত ও প্রচলিত নামের ভিন্নতা নাই । পশ্চিমে বেছার ও গোণ্ডবলি, দক্ষিণে তৈলঙ্গদেশ, পূর্বে মণিপুর পাছাড় ও উত্তরে দেপাল ও ভোট,
পাতা:উড়িয়া স্বতন্ত্র ভাষা নহে.djvu/৭০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।