পাতা:উড়িশ্যার ইতিহাস.pdf/১২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*०० नमाभिरु-शिम्नांबाला-३९च्द्रज नमनार्थ खैरमग्नांक 1 [४ पछा মহারাষ্ট্রীয় সেনানী চিমন জীবাপু বহুল সৈন্য সঙ্গে আনিয়া কটকে অবস্থান করত রাজারাম ' পণ্ডিত ও বিশ্বম্ভর পণ্ডিত উকীলকে কলিকাতায় প্রেরণ করিয়াছিলেন । হেসটিংস্ সাহেব ২৭ লক্ষ টাকা দিয়া মহারাষ্ট্রীয়দিগের আক্রমণ নিবারণ করেন । রাজারাম কটক হইতে অবসৃত হইলে তৎপুত্ৰ সদাশিব রায় ও তৎপরে চিমানীবালা উড়িশার শাসন কর্তৃত্ব পদে নিমুক্ত হন, তাহার নাম মাত্র শাসনকৰ্ত্ত ছিলেন, বাস্তবিক ইঙ্কণজীশুকদেব ও বারবাটী দুর্গের অধ্যক্ষ বালাজীকনওয়ার নামক ব্যক্তিদ্বয়ের দ্বারা সমস্ত রাজকাৰ্য্য নিপন্ন হইত । এই সময়ে ইংরেজের পশ্চাল্লিখিতরূপে এদেশের অধিকার প্রাপ্ত হইলেন । মহিশূরের অধিপতি টিপুর পরাভবের পর ইংরেজদিগের ক্ষমতা অতিশয় বৰ্দ্ধিত হইয়াছে দেখিয়া, বিরগররাজ রঘুজ তাহদিগের বিমৰ্দ্দনার্থ পুনৰুদ্যোগ করেন । তিনি সিন্ধিয়ার সহিত সম্মিলিত হইয়া মহারাষ্ট্রীয় পেশোয়ার সঙ্গে ইংরেজদিগের বেসিন নগরের সন্ধির ব্যাঘাৎ ঘটাইবার চেষ্টা পাইতে লাগিলেন, কিন্তু অপকাল মধ্যে এসাই ও ওরগার যুদ্ধে সিন্ধিয়া ও রযুজী পরাস্ত হওয়াতে র্তাহাদিগের ক্ষমতা হ্রাস হইয় পড়িল । বিশেষত ইংরেজদিগের দ্বারা