পাতা:উড়িশ্যার ইতিহাস.pdf/৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

• एव ] পৰ্ব্বতাঞ্চলের বিবিধ পাদপ—তদুৎপন্ন ফ্রব্য । 曾纷 • এই বিভাগের অভ্যন্তরস্থ অরণ্যমধ্যে শাল, পিয়াশাল, গাম্ভার, অসন ও শিশু বৃক্ষ জন্মে । দশপালা অঞ্চলে ভীল নদীর তীরে ও শোণপুরের সমীপে শাক অর্থাৎ সেগুন বৃক্ষের বন আছে ; কিন্তু তথায় উহা প্রচুর পরিমাণে জন্মে না । শালবৃক্ষ সকল বনেই জন্মিয় থাকে । কিন্তু অস্কুল, চেঙ্কানল ও ময়ূরভঞ্জের শালবৃক্ষ উৎকৃষ্ট বলিয়া গণ্য হয় । * পাৰ্ব্বতীয় স্থানের মধ্যে কোথাও কোথাও অত্যুৎকষ্ট নারঙ্গী প্রাপ্ত হওয়া যায়, কোন কোন স্থানে রসাল বৃক্ষ বুিন! যত্নে প্রচুর জন্সিয়া থাকে, এবং হরীতকী, বিভীতকী, আমলকী, অরশ্বধ, কুচিলা,খদির ও ময়ান প্রভৃতি রোগশান্তিকর তৰুলিচয় কানন মধ্যে স্থানে স্থানে বিরাজমান আছে । এতদ্ব্যতীত লোগ্ৰ, পাটলী, তিন্তিড়ী, বট, পিপল অর্জন প্রভৃতি বৃক্ষ সমূহ অরণ্য সকলের অপরিসীম শোভা সম্পাদন করিতেছে । গ্রীষ্মকালে বৰুণ বৃক্ষের মনোহর পুষ্পরাজি, পলাশের ঘোর লোহিত কলিকাপুঞ্জ এবং শান্মলীর অনলসন্নিভ কুসুমনিচয় দিঙাওল উজ্জ্বল করে । শীতকালেও বিবিধ শ্বেত পীত ও লোহিত পুপ বিকসিত হইয়া চতুর্দিকে প্রকৃতির মনোহর শোভা বিস্তার করে । এই পৰ্ব্বতাঞ্চলে রঞ্জনোপকরণ বকম, আচু এবং পলাশ উৎপন্ন হয় ; আর লাক্ষ, খদির, কোঁষেয়,