পাতা:উদ্ভিদ্‌-বিচার - প্রথম ভাগ.pdf/১০৭

৯ ০ উদ্ভিদবিচার । হইয় থাকে, পুংকের ও সচরাচর সেই প্রকার রন্তনুরূপ স্বত্র সমন্বিত হয়। এই সূত্ৰকে কেসর কছে । কেসরের অগ্রভৗগস্থিত,পর্ণের পত্র-ভাগানুরূপ অংশকে পরাগকোষ বলে। প্রকৃত পত্র যেমন প্রায়ই মধ্য পঞ্জর কর্তৃক সমদ্বিভাগে বিভক্ত হইয়া থাকে, পরাগ-কে{যও সেইরূপ মধ্যপঞ্জরানুরূপ অংশ দ্বারা দুই সমান ভাগে বিভক্ত হয়। এই বিভাজক অংশকে বেঞ্জক এবং বিভক্ত অংশদ্বয়ের এক একটকে থও বলা যায়। প্রত্যেক খণ্ডের অভ্যস্তুরে এক বা তদধিক গহ্বর বা গৰ্ত্ত থাকে। এই গহ্বর মধ্যে পরাগ রাশি নিহিত থাকে । এতন্নিমিত্ত গহ্বর পরাগোপকোষ কিম্বা পরাগস্থলী বলিয়া অভিহিত হয়। সাধারণতঃ পুষ্পে প্রায়ই কেসরের অসদৃভাব দেখিতে পাওয়া যায় না । ইহার অসদৃভাব হইলেও জননেন্দ্রিয়ের কার্য্যের কোন ব্যাঘাত ঘটেন । অরম্ভক পত্রের মত কেসরলীন পরাগ-কেসরকে অকেসরক বা আবৃন্তক কহ যায়। কেসর-মূল পুষ্পধিতে সচরাচর সন্ধি দ্বারা সংলগ্ন থাকে। কিন্তু পুংকেসর অসম-সংযোগ দ্বারা অন্যতম অবর্ত সংলগ্ন থাকিলে, এবপ্লকার সন্ধি স্পষ্ট দেখিতে পাওয় যায় না । কথন কথর কেসর পরাগ-কে যে বিহীন হইয়। थॉक ।। ७दखुङ (कनबरक रुझा बन। यीश । কেসর—প্রায়ই সূক্ষ স্ত্রাকার বা কেশৰৎ ছইয়৷ থাকে । এই নিমিত্ত ইছাকে সূত্রাকার বা উপকেশ कश्। योझ । भूल श्इटङ अaङ' 2रीरु ऊमश्रः एका झ्द्देश