পাতা:উদ্ভিদ্‌-বিচার - প্রথম ভাগ.pdf/৪৯

૭૨ উদ্ভিদবিচার। । বিভাগ করে –প্রত্যেক ভাগকে পত্রের পক্ষকহে । छूहे °क्र সমানকার না হইলে অর্থাৎ একটা অপরট অপেক্ষ আকারে কিঞ্চিৎ বড় হইলে পত্রকে বক্র কছা যায়। কখন কথন পত্রের পক্ষদ্বয়ের পশ্চাদভাগ বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইয়। যুগ্ম কর্ণাকার ধারণ করে। এতদবস্থ পত্রের কর্ণদ্বয় কাণ্ডের সহিত সংলগ্ন না থাকিলে পত্র উপকর্ণ অর্থাৎ কর্ণাকৃতি বলিয়া অভিহিত হয়। যথা কচুর পাত। এবং সংলগ্ন থাকিলে পত্রকে কাণ্ডাশ্লেষি অর্থাৎ কাণ্ড-আলিঙ্গনকারী বলে। কাণ্ডাশ্লেষি পত্রের কাণ্ড-সংলগ্ন অংশদ্বয় কিয়দর পর্যন্ত নিম্নভাগে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হইলে পত্রকে অধোধাবক এবং এবশুপ্রকার কাণ্ডকে সপক্ষ অর্থাৎ পক্ষযুক্ত কছা গিয়া থাকে। আবার উপকর্ণদ্বয়ের পশ্চাদভাগ ক্রমশঃ বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইয়া কাণ্ডের অপর পাশ্বে পরস্পর সম্মিলিত হইলে পত্র মধ্য-ছিদ্র (অর্থাৎ মধ্যস্থলে ছিদ্র আছে যাহার ) বলিয়া অভিহিত হয়। অভিসন্মুখপত্রদ্বয়ের মূল পরস্পর সম্মিলিত হইলে পত্রকে একত্ৰভূ বা মিলিত কহ যায়। সৱন্তক পত্রের কর্ণদ্বয় পশ্চা ভাগে বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইয়। পরম্পর সম্মিলিত হইলে পত্রকে উপঢাল অর্থাৎ চালাকৃতি বলে। ছত্ৰদণ্ড যেমন ছত্রেরাঠক মধ্যভাগে সংলগ্ন থাকে এখানে বৃন্তও তদ্রুপ পত্রের মৎস্থলে সংযুক্ত দেখিতে পাওয়া যায়। এতাদৃশ পত্র সচরাচর গোলাকৃতিই হুইয়। থাকে। যথা পদ্মপত্র । অগ্রভাগ বা হুল-অগ্রভাগ সূক্ষ এবং তীক্ষ হইলে