পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/১০৮

se উপনিষদের উপদেশ । LALeMLSLLLLS LALSqS LMMeLeMAeeAMeSeAMMA LM AeqMS ALAeMMMSLeSELeMMMeSMLL SLMeeMLHHLLAeLMLMLMMAMLMA E AA EqLL AEeLeEMSALALASLSLSL AeLeL SALALSE LeAeAMMASeSLMALAeLSL S LSAMeL S ASASAMqSMekSLALASeMMS S SLALLSeALeLeeLSeL AMAeALA LALL LL AAA SL AeLSLMM eeSLLeS AeL SLAAeeSLA AALMASLeLeeieTMAeLSeM AMMAeLSSTLMSA মরুদগণ আমাদিগের নিকটে সেই পরমগৃঢ় ধনকে প্রকাশিত করেন এবং তাহা সুলভ করিয়া দেন । ইন্দ্ৰ-a-উভয় প্রকার ধানের ঈশ্বর । উষা-অতি বৃহৎ স্পািহণীয় ধন বহন করেন। আবার, যজ্ঞকারীর প্রতি তিনি হিতকর রত্নও বহন করেন । হে অগ্নি ! তোমার প্রসাদে আমাদের চিত্তের সমুদয় বাসনা যেন তৃপ্তি-লাভ করে। আর অজর, অক্ষয় ধনও ( মুক্তিধনযাহার নাশ নাই ) যেন প্ৰাপ্ত হইতে পারি। সোম—সকলের পোষণ-কারক পার্থিব ধন ( রয়ি ) এবং মুক্তিধন ( ময়ি ), উভয়ই ধারণ করিয়া রহিয়াছেন।” (জ)। পাঠক অবশ্যই দেখিতে পাইতেছেন যে, দেবতারা কেবল যে পার্থিব ধনেরই প্ৰভু তাহা নহে ; দেবতারা অমৃত, অবিনাশী পরম ধন দিতেও সমর্থ। যাহারা জ্ঞানী, কেবল তঁহারাই এই পরম-শ্রেষ্ঠ ধন লাভ করিতে পারেন। অজ্ঞানী, কম্মিগণ পার্থিব ধন-জন-পুত্র-পশু-যশ-মান ব্যতীত সেই শ্রেষ্ঠ-ধন - লাভে সমর্থ হইতে পারেন না । আমরা উপনিষদের এই প্ৰকার সিদ্ধান্ত দেখিয়া আসিয়াছি। ঋগ্বেদেও অবিকল সেই সিদ্ধান্তই দেখিতে পাইতেছি। অন্য প্রকারেও ঋগ্বেদে এই মুক্তি-ধনের কথা বলিয়া দেওয়া হইয়াছে। অনেক স্থলে, ইন্দ্ৰ, সোম, অগ্নি প্রভৃতি দেবতাকে লক্ষ্য করিয়া এইরূপ প্রার্থনা করা হইয়াছে যে, দেবতারা “ত্ৰিধাতু”-মঙ্গল প্ৰদান করিয়া থাকেন। আমাদের মনে হয় যে, এই ‘ত্ৰিধাতু’ শব্দটীর গৃঢ় তাৎপৰ্য্য আছে। কাৰ্য্য,