RV উপনিষদের উপদেশ । প্ৰাণ এবং চক্ষুর চক্ষুঃ । এই শক্তি — নিত্য, নির্বিকার, স্বাধীন। এই আত্মশক্তির স্বতন্ত্রতা বুঝিতে পারিলে মনুষ্য, ইহজীবনে বা দেহান্তে অমৃত-পদ-লাভের অধিকারী হইতে পারে। এই আত্ম-শক্তি-নিতা, নিৰ্নিৰ্বকার-ভাবে অবস্থিত রহিয়া, সকল ইন্দ্ৰিয়ের প্রেরক * । এই আত্মশক্তি-সাধারণসামর্থ্যস্বরূপ ; ইহঁর নিজের কোন বিশেষ-প্রকারের নির্দিষ্ট ক্রিয়া নাই । শব্দের অভিব্যঞ্জক বা প্ৰকাশক ইন্দ্ৰিয়ের নাম শ্রবণেন্দ্ৰিয় । তুমি যাহার কথা জিজ্ঞাসা করিলে— অর্থাৎ আত্মশক্তি-তিনিই এই শ্রবণেন্দ্ৰিয়ের মূল-প্রেরক । ইনি সর্বপ্রকার বিশেষ বিশেষ ক্রিয়া হইতে স্বতন্ত্র থাকিয়াই, ইন্দ্ৰিয়াদির মূল-প্রেরক । অজ্ঞানীলোক, ভ্রমবশতঃ, ইহার এই স্বতন্ত্রতার কথা ভুলিয়া যায়, এবং দর্শন-শ্রবণাদি বিশেষ বিশেষ ক্রিয়ার সঙ্গে, ইহার শক্তিকে অভিন্ন বলিয়া ধরিয়া লয় । যে I == - - - - s LGSMLGL TLSL LSGS LLLLLLz LLGMSMSSL SkeLSGSSLLL LLSLMLL TLL ASASTSS LSSLS T LSLLLSLSLLLL LL u li ming ru ܒܩܚܒܚܒܕ
- ক্রিয়ামাত্রেরই একটী “কারণ এবং একজন ‘কৰ্ত্তা” আবশ্যক । দর্শন-শ্রবণাদি ইন্দ্ৰিয়গুলি, দৰ্শন-শ্রবণাদি ক্রিয়ার কারণ ; এবং ইন্দ্ৰিয়াদির যিনি মূল প্রেরক, তিনিই ইহার কৰ্ত্ত।
- বিষয়বর্গ ইন্দ্ৰিয়ের সম্মুখে উপস্থিত হইলে, বিষয় হইতে ক্রিয়া প্রবাহিত হইয়া চক্ষু কর্ণাদি ইন্দ্ৰিয়ের উপরে পতিত হয় এবং তদ্বারা ইন্দ্ৰিয়েরও বিশেষ প্রকারের ক্রিয়া উদ্রিক্ত হয়। ক্রিয়ার এই বিশেষপ্রকার উত্তেজনার নাম-ইন্দ্ৰিয়াশক্তি ।
