পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৩৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ba উপনিষদের উপদেশ । পরাম-পদ লব্ধ হইয়া থাকে। পিতৃব্যান মার্গে গতি হইলে ক্ষয়শীল লোকে গতি হয় বলিয়া, পুনরায় সে স্থান হইতে ফিরিয়া আসিতে হয় । এই যে আপনাকে কালের অবয়ব-স্বরূপ বৎসরের কথা বলিয়া আসিয়াছি, সেই বৎসর সম্বন্ধে আপনাকে একটা অতি eाौिन शाथ भुनाझेtडछि :- ‘काव्नाङ्गक अकाडिल अवशदडूठ বৎসরের-দ্বাদশটা মাসই অঙ্গস্বরূপ। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত-শিশির, ও বসন্তএই পাঁচ ঋতুকে বৎসরের পাঁচপদারূপে কল্পনা করা যায়। ইহা সকলের জনক এবং ইহা আকাশে অবস্থিত * । যাহারা কালতত্ত্বজ্ঞ ও তত্ত্বদর্শী পুরুষ, তাহারা এই (কার্যাত্মক) বৎসরকে ‘জল-বিশিষ্ট” বলিয়াও অবগত আছেন “ । ইহঁাকে তত্ত্বদশীগণ pigrwrgerkrya -r-r- ** * *-*-i-humanus" T-* 显

  • সকল ক্রিয়ারই কালে বিকাশ হয়। অনন্ত বিভু কাল-ক্রিয়। দ্বারাই খণ্ড খণ্ডরাপে প্ৰতীত হইয়া থাকে। স্পন্দন যখনই "করুণাকারে” ক্রিয়ার বিকাশ করিল, তখন হইতেই কালেরও অভিব্যক্তি । করুণাংশের প্রথম বিকাশ তেজ বা সূৰ্য্য , সুতরাং ‘আকাশে অবস্থিত’ বলা হইয়াছে। করুণাত্মক ও কাৰ্য্যাত্মক ক্রিয়া হইতেই জগৎ জন্মিয়াছে ;-এই জন্য বৎসরকে “সকলের छ•ाक' दव्ा श्शैठा ।

+ পাঠকবর্গ দেখিবেন, সূৰ্য্য যখন শক্তির করুণাত্মক-অংশেরই প্রধান অভিব্যক্তি, তখন উহার সঙ্গে নিশ্চয়ই কাৰ্য্যাত্মক-অংশও রহিয়াছে। কাৰ্য্যাত্মক-অংশই ঘনীভূত হইয়া প্রথমে कलीश ७ १t পার্থিব রূপ ধারণ করে। এইটা নির্দেশ করিবার জন্যই সূৰ্য্যকে ‘জলি