পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৩৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচাৰ্য্য পিপ্পলাদের উপদেশ । So S করিয়া, প্ৰাণশক্তিরই একান্ত অনুগত ও বশংবদ হইয়া, দেহে অবস্থান করিতে লাগিল। * । এই প্ৰাণশক্তি ভুলোকে অগ্নিরূপে প্ৰজলিত হইয়া রহিয়াছে। ইহাই আকাশে সূৰ্য্যরূপে তাপ ও আলোক প্রদান করিয়া থাকে। অন্তরীক্ষে ইহাই, বায়ু বা উনপঞ্চাশাৎ মরুদগণ রূপে, নক্ষত্ৰ-চক্র ও মেঘমণ্ডলীকে ধারণ করিয়া রহিয়াছে না” । চন্দ্ৰ-প্ৰাণেরই রূপান্তব্য ; ইহাই চন্দ্ররূপে ও পর্জন্য ( মেঘ )- { দৈহিক সকল ক্রিয়ারই বুলি এই প্ৰাণশক্তি। অপর ইন্দ্ৰিয়ের uDgBDS BD OLBDBDBD S DB D BBLS DDO g MOzYS মূলতঃ একই শক্তি। যখন প্ৰাণশক্তি বিবিধ ক্রিয়ার বিকাশ করে, তখন তন্দ্বারা আত্মার যে খণ্ড খণ্ড জ্ঞানের বিকাশ প্ৰতীত হইতে থাকে, সেই জ্ঞান গুলির দিকে লক্ষ্য করিয়াই, সেই খণ্ড খণ্ড বিজ্ঞান গুলির সাধারণ নাম ‘মনঃ’ বলা হয় ; ক্রিয়ার দিকে লক্ষ্য করিয়া, BD DBBD D DD DDB BED BDDYSAA KS S SLBBDBBDSDD প্রাণ এবৈকো মিলিস্কোপাধিরিষ্যতে। দ্বয়োমুতেী জীবনে চ সহভাবাৎ তদেকতা”। “ইন্দ্ৰিয়াণাং প্রবৃত্তিঃ স্যাৎ “প্রজ্ঞালোচনপূৰ্ব্বিকা। “প্রাণ'- বায়ু প্রেরিতাচোত্যেবং লোকে ব্যবস্থিতিঃ” -বিদ্যারণ্যকৃত “অনুভূতি প্রকাশ” ( কৌষীতকী বিবরণ ) ।

  • বায়ু, সূৰ্য্য ও অগ্নি-একই শক্তির ভিন্ন ভিন্ন রূপ বা বিকাশমাত্র। ঋগ্বেদে এই তত্ত্ব অতীব পরিস্ফুট। আমরা দেখিয়াছি, উপনিষদের মতে, প্ৰাণশক্তি সৰ্ব্বপ্রথমে সূক্ষ্ম-স্পন্দনরূপে বিকাশিত হয় এবং উহাই তেজ, আলোকাদির আকারে সৌর-জগতের সৃষ্টি করে। ঋগ্বেদে স্পন্দন শব্দ নাই ; তৎপরিবর্তে “মাতিরিশ্বা’ শব্দ ব্যবহৃত হইয়াছে। “মাতিরি অন্তরীক্ষে শ্বসতীতি মাতিরিশ্ব” । অন্তরীক্ষে যাহা নিঃশ্বাসবৎ ক্রিয়া করে তাহাই মাতিরিশ্বা। স্পন্দন অপেক্ষাও বোধ হয় air as a firsvig Crict wife-Pulsation 3(t, Rhythm