আচাৰ্য্য পিপ্ল্যলাদের উপদেশ। SS TLLLLLLL LSLSLL SLLLLLLSLLLLLLLL LL LSLLLLL LLL LLLL LSLLLLLL কাৰ্য্য-পদার্থে কারণ-সত্তার ভাবনা বা অনুসন্ধান অভ্যস্ত হইতে থাকিলে, অবশেষে নির্বিশেষ ব্ৰহ্মসত্তা * আপনিই ( বিনা অবলম্বনে) প্ৰকাশিত হইয়া উঠেন। এই জন্যই ও শব্দটী4झे अदलक्षर्माप्ने—नन्दcद्धधर्छ अदलक्षन । ওকার সকল অবলম্বন অপেক্ষা কেন শ্রেষ্ঠতম, তাহা বলিতেছি, শ্রবণ করুন। ওকারের তিনটী মাত্রা বা অবয়ব বিকার সকল বাক্যে ও কারই ट्ट्रश्शुऊ श्श। स्त्रांप्छ् । “বাগনুরক্ত বুদ্ধি-বোধ্যত্বাৎ বাঙ মাত্ৰং সৰ্বম্। বাগ জাতঞ্চ সৰ্ব্বমোঙ্কারানুবিদ্ধত্বাৎ ও কারমাত্রম”। যতকিছু পদাৰ্থ আছে, সকলই কোন না কোন শব্দের ‘বাচ্য’। সুতরাং শব্দগুলিই পদার্থের বাচক । কিন্তু বাচক শব্দমাত্ৰই--- ও শব্দেরই বিকার। “যদিদমর্থ্যজাতং অভিধেয়ভূতং তস্য অভিধানব্যতিরেকাৎ। অভিধানস্যাচ ওঁকারাব্যতিরেকাৎ”-মাণ্ডুক্যভাষ্যে শঙ্করাঃ । যতকিছু পদার্থ, সকলই শব্দ দ্বারা প্ৰকাশ্য ; সুতরাং শব্দই পদার্থের স্বরূপ। আবার, শব্দমাত্রই ওঁশব্দেরই বিকার ; সুতরাং ওঁশব্দই সকলের স্বরূপ-সকল শব্দে অনুগত হইয়া আছে। সুতরাং ওঁকার ব্যতীত বস্তু কোথায় ? অতএব, ওঁশব্দই ব্ৰহ্মের নিতান্ত সমীপবিত্তী ও অন্তরঙ্গ ।
- সকল বস্তুতে অনুসু্যত কারণ-সত্তা-সবিশেষ-সত্তা। কেননা কারণ-সত্তা বা উপাদানই ত কাৰ্য্যবর্গের আকারে পরিণত হয় । সুতরাং ইহা দেশকালে পরিণত হইবার যোগ্যতাবিশিষ্ট। কিন্তু এই পরিণামিণী কারণ-সত্তা-নির্বিশেষ ব্ৰহ্মসত্তারই বিশেষ-অবস্থামূত্র। সুতরাং ইহা নির্বিশেষ ব্ৰহ্মা-সত্তা ব্যতীত অন্য কিছু নহে। " |
