পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৪৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচাৰ্য্য পিপ্পলাদের উপদেশ । Sዩbዓ LLLTTTL LLL GLLL LLLLLMLALSLS LAMM L SMLL GGGL LLL SLLLLSMSMTMM AMAS SL LSM LGMSTMS S M LL LSL SMMS LLLLSS S SSMLSLTSLLL T uhuma F - is- · ইহাই বীজাবস্থা। নিদ্রা হইতে পুনরায় জাগিয়া উঠিলে, এই বীজ হইতেই—প্রাণশক্তি হইতেই-আবার সমুদয় সংস্কার ও ইন্দ্ৰিয়-ক্রিয়াগুলি বিকাশিত হইয়া উঠে। তৎকালে মন আর বিষয়ি ও বিষয়ের আকারে স্পান্দিত হয় না। সুষুপ্তি-অবস্থায় জীব-চৈতন্যকে “প্ৰাজ্ঞ” নামে নির্দেশ করা হইয়া থাকে। কেন না, তৎকালে যদিও কোন বিশেষ-প্রকার অনুভূতি থাকে না, তথাপি নির্দির্বশেষরূপে সাধারণ জ্ঞান থাকে। তৎকালে একটা সাধারণ আনন্দানুভূতি ও থাকে। ব্যষ্টিভাবে যাহা “প্ৰাজ্ঞ ” সমষ্টি ভাবে তাহাই “ঈশ্বর” বা “অন্তৰ্যামা” । কথাটা বুঝাইয়া দিতেছি, মনোযোগ দিন। জগৎ যখন স্থল ও সূক্ষাবস্থা পরিত্যাগ করিয়া, কারণাবস্থা গ্ৰহণ করে,-তখন এই কারণশক্তি-সংবলিত চৈতন্যকেই “সদ্ধান্স” বা কারণ-ব্ৰহ্ম বা অন্তৰ্বামী বলা হইয়া থাকে * । প্ৰলয়কালে এই জগৎ শক্তিরূপেই লীন হইয়া যায় - । এই শক্তি বা উপাদান হইতেই

  • জড় জগৎ - প্ৰাণশক্তি বা কারণশক্তি হইতেই, উৰ্ণনাভদেহ হইতে সূত্র যেমন তদ্রুপে উৎপন্ন হয়। আর পরমাত্ম-চৈতন্য হইতে জীবচৈতন্য প্রাদুর্ভূত হয়, অগ্নি হইতে যেমন ফুলিঙ্গ সকল প্ৰাদুভূত হয় তদ্রুপ। “ইতারান সৰ্ব্বভাবান ( পদার্থন) প্ৰাণবীজাত্মা জনয়তি যথোৰ্ণনাভিঃ।। পুরুষঃ বিষয়-বিলক্ষনান অগ্নিস্ফুলিঙ্গ-সলক্ষনান জীবলক্ষণান ...জনয়তি -भेकJकद्भिरु॥१iश्नः, >||७

+ “প্রলীয়মানমপিচেন্দং জগৎ শক্ত্যবশেষমেব প্রলীয়তে, শক্তিমূলমেব চ। প্রভাবতি, ইত্যরথা আকস্মিকত্ব-প্ৰসঙ্গাৎ”-বেদান্ত-ভাষ্য, ১৩৩০ “ইদমেব জগৎ প্রাগবস্থায়াং...বীজ-শক্ত্যিবস্থং অব্যক্ত-শব্দ-যোগ্যম”