পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৪৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচাৰ্য্য পিপ্ল্যলাদের উপদেশ । Y» ዓve). আমরা এই সুবৃহৎ আখ্যায়িকা হইতে যে সকল উপদেশ প্ৰাপ্ত হইয়াছি, তাহার একটা সংক্ষিপ্ত তালিকা এস্থলে প্ৰদত্ত হইতেছে ১ । হিরণ্য-গর্ভ বা স্পন্দনাই--এই বিশ্বের সূক্ষ্ম কারণ-বীজ। ২ । এই স্পন্দন, ক্রিয়া করিবার সময়ে দুই আকারে বিকাশিত হয় । এক অংশের নাম-প্ৰাণ ; অপর অংশের নাম-রয়ি । ৩ । প্রাণ ও ব্লয়িই-এই বিশ্বের স্থূল উপাদান । ক। প্ৰাণাংশ হইতে বায়ু, তেজ, আলোকাদি ব্যক্ত হয়। थ। जूलेि-ड९१ श्gड छल ७ १श्दिी तjड़क श् । গ। প্রাণীরাজ্যে ও, প্ৰাণাংশ হইতে ইন্দ্ৰিয়, মন, বুদ্ধি প্রভৃতি ব্যক্তি হয় । এবং ব্লয়ি-অংশ হইতে প্ৰাণীর দেহ ও দেহাবয়ব ব্যক্ত হয় । ৪ । ঋগ্বেদে, এই প্রাণও রয়ি নামক মিথুনই—“অগ্নি’ ও ‘সোম’ নামে বৰ্ণিত আছে। ৫ । বিশ্বের প্রত্যেক স্কুল পদার্থেরই দুইটা অংশ। এক অংশ ॐti१ ; ठा°द्र अ९* ठूशि । ৬ । সকল স্কুল পদার্থের মধ্যে অনুপ্রবিষ্ট এই “কারণ-সত্তার’ বা প্ৰাণশক্তির অনুসন্ধান ও ভাবনা করা কীৰ্ত্তব্য । এই কারণসত্ত-ব্ৰহ্ম-সত্তা ব্যতীত স্বতন্ত্র কোন বস্তু নহে। ৭ । প্রাণশক্তিই দেহে পাঁচ ভাগে বিভক্ত হইয়া থাকে। মৃত্যুকালে এই প্ৰাণশক্তিই জীবকে স্ব-সংস্কারানুরূপ লোকে লইয়া যায়। ৮ । জীবের জাগ্ৰাৎ, স্বপ্ন, সুষুপ্তি-এই অবস্থার বিবরণ।