পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৪৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহীদাসের আত্ম-স্বরূপ-কীৰ্ত্তন। >>6。 ka ভুলিয়া যায়। এই আন্তঃকরণ-প্ৰাণাত্মক । জ্ঞানের দিক দিয়া যাহা আন্তঃকরণ বা মন -ক্রিয়ার দিক দিয়া তাহাই প্ৰাণ * । সংজ্ঞান, আজ্ঞান, বিজ্ঞান, প্রজ্ঞান, মেধা, দৃষ্টি, ধৃতি, মতি, মনীষা, জতি, সংকল্প, ক্রস্তু, অসু, কাম, বশএই গুলিই মন বা আন্তঃকরণের বৃত্তি “চি” । আত্মবিস্তু-আন্তঃকরণের এই সকল বৃত্তির সাক্ষী বা দ্রষ্টারূপে অবস্থিত। এই “যে বৈ প্ৰাণঃ, স্যা প্ৰজ্ঞা । যা বৈ প্ৰজ্ঞা, সঃ প্ৰাণঃ”-ইতি কৌষীতকী উপনিষদ। দ্বিতীয় খণ্ডের ৩১৪ পৃষ্ঠা হইতে ৩১৬ পৃষ্ঠা পৰ্য্যন্ত এই তত্ত্বটির ব্যাখ্যা করা হইয়াছে। “চক্ষুদ্রাদিীনাং প্ৰাণাংশত্বাৎ BDDBDB DBD KDBDS MODDBBDDBDBSS BDDBBD DBD DBD DBBBBDBS এক অখণ্ড চৈতন্যের (জ্ঞানের) যে ভিন্ন ভিন্ন বিজ্ঞান অনুভূত হয়, সেই বিজ্ঞান গুলিকে লক্ষ্য করিঘাই প্ৰাণকেই ‘মন’ নামে নিৰ্দেশ করা হইয়া থাকে { "মনঃস্পন্দিতমাত্ৰং বিষয় জাতং^^^^^ চলনব্যাপার পূর্বকাণ্যোব হি স্বব্যাপারেনুলক্ষ্যন্তে করুণানি। ন হি প্ৰাণাদিন্যত্ৰ চলনাত্মকঙ্গোপপত্তিঃ”-বৃহদারণ্যক ভাষ্য।” “মনন দর্শনায়ুকানাং চলনায়ুকানাঞ্চ ক্রিয়াসামান্যমাত্রে ( প্ৰাণে) অন্তর্ভাব্যঃ” -বুং ভাং। প্ৰাণশক্তি পরিণত হইয়া ইন্দ্ৰিয়ের স্থানগুলি নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিলে, তবে বিশেষ বিশেষ ঐন্দ্রিায়িক বিজ্ঞান গুলি প্রাদুভূত হয়।” “শরীরদেশে বৃঢ়েযুতু কারণেষু বিজ্ঞানময় উপলভ্যতে"। সুতরাং মন ও প্ৰাণ উভয়ই এক বস্তু । + অন্তঃকরণের যে বৃত্তিদ্বারা ‘আমি চেতন জীব’ এই প্রকার বোধ হয়, সেই বৃত্তির নাম ‘সংজ্ঞান’। যে বৃত্তিদ্বারা নিজের ঈশ্বরভাব (প্ৰভুত্ব)