মহীদাসের আত্ম-স্বরূপ-কীৰ্ত্তন । ୪ଳକ LSS GSG TA qSSSS TeSTLLAqA L LLLLSL S LAMM M LLLLLLSGG . দিগকে প্ৰকাশ করেন বলিয়াই ইহারা বিষয় প্ৰকাশে সমর্থ হয়। এই প্রজ্ঞানসত্তাই সকল বৃত্তি হইতে স্বতন্ত্র থাকিয়া, সকল বৃত্তির মধ্যে আনুগত হইয়া রহিয়াছেন । যখন অব্যক্তশক্তি সর্বপ্রথমে প্ৰাণ-স্পন্দনরূপে সূক্ষমভাবে ব্যক্তি হইল, তখনও সেই প্ৰজ্ঞানসত্তা উহাতে অনুসূৰ্য্যত ছিলেন । সুতরাং ইঠাকেই “ইন্দ্ৰ” বা “প্রজাপতি” নামে লোকে নির্দেশ করে । আবার যখন সমগ্ৰ বিশ্বের উপাদান স্বরূপ অব্যক্ত বাজ-শক্তি জগৎ রূপে অভিব্যক্তি হইবার উন্মুখ হইয়াছিল, তাহারও মধ্যে এই প্রজ্ঞানসত্তা অনুসাত ছিলেন। সুতরাং ইহঁকেই ব্ৰহ্মজ্ঞগণ “সদ্ধ ক্ষা” বা “ঈশ্বর” নামে নিৰ্দেশ করিয়া থাকেন। আবার যখন, সূক্ষনপ্রাণ স্পন্দন ‘অন্নাদ’ ও ‘অন্ন” রূপে বিকাশিত হইয়া যাবতীয় স্কুল পদার্থরাশি নিৰ্ম্মাণ করিল, তখন ও সেই প্ৰজ্ঞানসত্তা উহাদের মধ্যে অনুপ্ৰবিন্ট হইলেন । এই জন্যই তত্ত্বজ্ঞগণ ইষ্টাকে “বিরাট” পুরুষ নামে অভিহিত করিয়া থাকেন। এই প্ৰজ্ঞানের সত্তাতেই সকলের সত্তা এবং এই প্ৰজ্ঞানসত্তা দ্বারাই সকল বস্তু স্ব স্ব ক্রিয়ায় প্ৰবৰ্ত্তিত হইয়া রহিয়াছে । এই জন্যই তত্ত্বজ্ঞগণ ইহঁাকে “প্রজ্ঞা-নেত্ৰ” বলিয়া নিদেশ করেন গ্রু । সকল পদার্থের সন্তা এবং ক্রিয়া (স্ফারণ)সর্বতোভাবে ঈহারই অধীন। সুতরাং উৎপত্তি, স্থিতি ও প্ৰলয়-সর্বাবস্থায় LST LLTLLL TTTLLLLS LL LLLLLLLASLL TLLLLSSSLGLLLSLLLSLSLSSLSLSSLSLLL LLLLL LLLLLL
- “প্রজ্ঞানেন সত্তাং নীয়তে সত্তাংপ্রাপ্যতে সত্তাবৎক্রিয়তে ইত্যৰ্থং। যদ্ব স্বব্যাপারেষু প্ৰবৰ্ত্ত্যতে ইতি বা”। “নেত্র শব্দেন সৰ্ব্বস্য সত্তা
