পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৫৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্ৰহ্ম-নিরূপণ ও ব্ৰহ্ম-প্ৰাপ্তি । R (t ʻ ত্ৰিবিধ অবস্থাতেই ভূতবর্গ, যাঁহাকে অবলম্বন করিয়া রহে, সঁহাকে ছাড়িয়া উহাদের অবস্থান সম্ভব হয় না, তিনিই ব্ৰহ্ম। ইহাই ব্রিহ্মের লক্ষণ। এই ব্ৰহ্মবস্তুকেই জানিতে হইবে । শরীর ( অন্ন ), প্ৰাণ এবং চক্ষুরাদি ইন্দ্ৰিয় দ্বারা সেই ব্ৰহ্মপদার্থকে জানিতে পারা যায়। পুত্ৰ ! এই লক্ষণ দ্বারা তুমি ব্ৰহ্মবস্তুকে জানিতে চেষ্টা কর” । পুত্ৰ ভৃগু, পিতার এই বাক্য শ্রবণ করিয়া ভাবিতে লাগিল যে-“পিতা ত সাক্ষাৎ-সম্বন্ধে ব্ৰহ্মের স্বরূপ কীৰ্ত্তন করিলেন না ; অন্ন-প্ৰাণাদি দ্বার-যোগেই ত পিতা ব্রহ্মের লক্ষণ নির্দেশ করিলেন । সুতরাং সাধন-বিশেষের দ্বারা-ইন্দ্ৰিয় ও মনের একাগ্ৰতা দ্বারা - তপশ্চৰ্য্যা দ্বারা-ব্ৰহ্ম-বিজ্ঞান লাভ করিতে হইবে, ইহাই বোধ হয়। পিতার হৃদগত অভিপ্ৰায়” । ভুগু মনে মনে এইরূপ আন্দোলন করিয়া, ইন্দ্ৰিয়বাগের একাগ্ৰতা সাধন পূর্বক, নিরন্তব ধান করিতে আরম্ভ করিল। কিছুদিন এইরূপে তপশ্চৰ্য্যা করিতে করিতে, ভূগু “অন্নকে”ই ব্ৰহ্ম বলিয়া বুঝিতে পারিল। ক্ষিত্যাদি পঞ্চভুতই এই স্কুল-দেহের কারণ। ক্ষিত্যাদি পঞ্চভুতকে সমষ্টি-ভাবে * ‘অন্ন’ বলা যায়। do r re--i-t-- i leis sin ar . sa Hr

  • পঞ্চ-কোষ-বিদ্যায়-‘অন্ন’, ‘প্ৰাণা’দির যে বিবরণ পাওয়া যায়, উহ আধ্যাত্মিক, উহা ব্যষ্টিভাবে প্রদত্ত হইয়াছে। কিন্তু ‘ভার্গবীবিদ্যায়’ উপদিষ্ট “অক্স’, ‘প্ৰাণাদি?-সমষ্টি-ভাবে উক্ত হইয়াছে। পাঠকৰ ईश छूलियन न।