পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎকর্ণ বাড়ীর ঠাকুর মায়ের নাতনী লীলা দিদির সঙ্গে দেখা চলে। গোয়াড়ীর মধ্যে এক সময়ে যদু চাটুধ্যে বিখ্যাত উকীল ছিলেন, লীলা দিদির সঙ্গে তার বড় ছেলে হরি চাটুয্যের বিবাহ হয়েছিল। লীলা দিদি এক সময়ে খুব সুন্দরী ছিলেন--আমি ৩৩ বছর পূৰ্ব্বে বাবার সঙ্গে একবার সেখানে গিয়েছিলাম বছর সাতেক বয়স তখন। লীলাদি কাঁড়ায় করে মাছ 'ভ্ৰাজিছিলেন-সেকথা আমার মনে আছে। এখন তিনি বুদ্ধা । কাল ওঁদের বাড়ী গিয়ে দেখি যদুবাবুর বাড়ীর পূর্বের সে সমৃদ্ধি কিছুই নেই। চাকরে বাড়ীর মধ্যে ডেকে নিয়ে গেল, গিয়ে দেখি এক বুদ্ধা বসে আছেন—এই বৃদ্ধ যে ৩৩ বছর পূর্বের সেই সুন্দৱী লীলাদিদি। (এখনত আমার একটু একটু মনে আছে বালোবৃষ্টি পৃষ্ঠার সে অপুৰ্ব্ব রূপ) { তা বুদ্ধি দিয়ে বুঝলেও মন দিয়ে গ্ৰহণ করা শক্ত। লীলাদিদির এক ছোট বোন, তার নাম যোগমায়া-ছেলেবেলায় আমার খেলার সাখী ছিল । লীলাদিদিই বলেন-যোগমায়া আমার মেজমেন্ধুে বাড়ী। সুতরাং যোগমায়া লীলাদিদির চেয়ে অনেক ছােট। আমার চেয়ে বছর ঢারেকের বড় ছিল যোগমায় । খুকুদের বাড়ীতে বঁশের ও থলের দােলায় করে খেলা করেছিলুম মনে আছে। কার কাছে যেন শুনেছিলুম-সেও আজ ১৫২০ বছর আগে, যে যোগমায়া মারা গিয়েচে । মনে দুঃখ হয়েছিল। কাল হঠাৎ লীলাদিদির কামৃেত্যু BDDDEDDBS BD BDBDBDBB SDDB BBBYYJSDDzS egBD DBDSJS খোড়োবু ধারে তার স্বাস । আমি তো অৰ্থাক । সেই যোগমায়া !, -বিশ বছর আগে শুনেছিল যে মরে গিয়েৰ্চেআজি বিশ বছর ধরেই মনে মনে ঠিক করে রেখেচি যোগমায়া নেই। 88