পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎকর্ণ আজ একটী মহা স্মরণীয় দিন বাঙালীর। সকালে উঠে লেখাপড়া DDDSDDD BDi MD BDDS DBBBD BDBB BB SS SBBD DBD রবীন্দ্রনাথের বাড়ী চলে গেলুম। বেজায় ভিড়-ঢোকা যায় না-সেখানে গিয়ে শোনা গেল রবীন্দ্রনাথ মারা যান নি—তবে অবস্থা খারাপ। ওখান থেকে এসে স্কুলে গেলুম। স্কুলে শুনলাম। তিনি মারা গিয়েছেন ১২টা ১৩ মিনিটের সময়। স্কুল তথুনি বন্ধ হোল। আমি ও অবনী বাবু, ক্ষেত্র বাৰু ? স্কুলের ছেলের দল কলেজ স্কোয়ার দিয়ে হেঁটে গিরিশ পার্কের কাছে গিয়ে দাঁড়ালুম। কিছুক্ষণ পরে বিরাট শৰ যাত্রার জনতা আমাদের ঠেলে নিয়ে চললো চিত্তরঞ্জন এভিনিউ 4েয়ে । রমেশ সেনের ভাই সুরেশের সঙ্গে আগের দিন প্রমোদ বাবুর বাড়ী দেখা হয়েছিল—আমরা হাওড়া স্টেশনে তুলে দিয়ে যাই নীরদ বাবুকে । সে আর আমি কলেজ ষ্টুট মার্কেটের মধ্যে দিয়ে সেনেটের সামনে এসে আবার পুষ্পমাল্য শোভিত শবাধারের দর্শন পেলুম। পরলোক গত মহামানবের মুখখানি একবার মাত্র দেখবার সুযোগ পেলুম সেনেটের সামনে। তারপর ট্রেণে চলে এলুম, বনগাঁ । শ্রাবণের মেঘটি মুক্ত নীলু আকাশ ও ঘন সবুজ দিগন্তু বিস্তীর্ণ ধানের ক্ষেত্তের শোভা দেখতে দেখতে কেবলুই মনে হচ্ছিল গগণে গগণে নব নব দেশে সুধি নব প্রাতে জাগে নবীন জনম লভি- , অনেকদিন আগে ঠিক এই সময়ে রবীন্দ্রনাথের ‘সুন্ন পত্র’ পড়তে পড়তে বারাকপুরে ফিরেছিলুম-মায়ের হাতের তালেন্স বড় খেয়েছিলুম, সে কথা মনে পড়লো । কল্যাণীকে শবাধারের শ্বেত-পদ্ম দিলুম, সে শুনে খুব দুঃখিত হোল। তারপর ফরিদা'র মেঘের বিয়েতে গেলুম-ইির্তার বাড়ী। খেতে বসে খুব বৃষ্টি এল। & చి8