পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎকর্ণ পথে চলেচে। দাম তো ভাবী পাচ টাকা করে একশো-আমার ঝাড়ের বংশ আমি বেচিনি । দুপুরে যখন রৌদ্রে মাঠের মধ্যে গামছা পেতে চুপ করে শুয়ে থাকি, দূর গ্রাম সীমান্তে ধাশের বনে নতুন বঁাশের দল সোনার সড়কির মত উঁচু হয়ে থাকে নীল আকাশের তলায়, সিমুলের ডাল বাতা লায়, রঞ্জন-ড্যান্য প্রজাপতির; বনের ফুলে ফুলে উড়ে বেড়ায়, একটা গাঙচিল ইছামতীর পরের বড় কদম গাছটা থেকে ডাকে-মনে আসে। অপার বোমের উদার ঈঙ্গিত, বনপুষ্পের স্বাণী, বনবিহঙ্গের কলতান-যে সৃষ্টিকে যে জগৎকে জানিনে, বুঝিনে, ভাল করে চিনিওনে তার রঙ্গন্তে gझझ भम मदन झाक्ष ७४% । তারপর গেলুম আইনন্দির বাড়ীর পাশের পথটা দিয়ে মরগাঙের বড় বড় বট গাছের ছায়ায় ছাযায় সুন্দর পুরের দিকে। আবার সেই বন ঝোপের গন্ধ,” সেই ছায়া, সেই পাখীর ডাক । এবাত্মক্কার বন্যায়। অনেক গাছপালা নষ্ট হয়ে গিযেচে, তবুও এ পথের সৌন্দর তেমনি অক্ষুন্ন আছে । মনে হোল সেই ডাওকি নদীর দোদুল্যমান সেতু ও সেন্টু pageটার কথা । - গোল , নৌকো। কালে সাদ, সাদা `g'{ | %ः çÝर्ॐे KER