পাতা:উৎকর্ষ-বিধান - গিরিশচন্দ্র বিদ্যারত্ন.pdf/৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎকর্ষবিধান ! .3 לא হইতে দেখিলে, বোধ হইবে যেন এই প্রকাও প্রান্তরে প্রচুর সুবর্ণ বিস্তীর্ণ হইয় রছিয়াছে । ফলতঃ রাশীরুত সুবর্ণ পাইলে অন্তঃকরণে যেরূপ আনন্দের উদয় হয়, এই সকল সুবর্ণবর্ণ পরিণত গন্য দেখিয়া প্রজাগণের মনে সেইরূপ অনুদ অনুভব হইতে থাকিবে । তদনন্তর ক্লষকের সহর্ষ চন্তে অীপন তাপন ক্ষেত্রের ধন্য ছেদন করিয়া, দুই তিন দিন এই ক্ষেত্রমধ্যেই বিস্তারিত করিয়! রাখিবে r এবং আতপতাপে উত্তমরূপ শুষ্ক হইলে এক এক গুচ্ছ করিয়া বন্ধন পূর্বক গৃহে লইয়া যাইবে । পরে অবকাশ মতে ঐ সকল গুচ্ছ কাষ্ঠফলকের উপুর আহত করিয়া ধান্য পৃথক্ করিয়া লইবে, এবং তৃণের গুচ্ছগুলি স্তুপাকৃতি করিয়া এক স্থানে স্থাপিত করিবে । বৎস দীনবন্ধো ! তুমি যে সকল তৃণের ঘর দেখিয়াছ তাছার চাল ঐ তৃণগুচ্ছে আচ্ছাদিত হইয়া থাকে । তাছাতে ঘরের ভিতর রৌদ্র ও বৃষ্টি কিছুই পতিত হইতে পারে না । তার গ্রামস্থ লোকের যত গরু বাছুর আছে ঐ তৃণ ভক্ষণ করিয়া তাহীদের f