পাতা:উৎস - জলধর সেন.pdf/১০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎস হঠাৎ আমার বড় ছেলে নরেশের কথায় আমার চিন্তার সুত্র ছিড়ে গেল। নরেশ বলল, মা, শুনলে ত রমেশের কথা। এখন কি করবে: বল ? - এত মেহের বঁাধন দিয়েও কিন্তু তোমার রমেশ ছেলেকে আটকাতে পারলে না মা ! রমেশ বলল, বড়-দা’ যে কি বলেন মা, তার কোন অর্থই নেই। এ বঁাধন কি কাটুবার যে আছে ? জীবনের শেষ দিন পৰ্য্যন্ত আপনাদের দাসত্ব করলেও এ ঋণের, এ জেহের, এ অনুগ্রহের এক কণামাত্ৰও শোধ করতে পারব না । যেখানেই থাকি, যে অবস্থাতেই পড়ি, দৌড়ে আসব আমি মায়ের অভয় কোলে । দীনেশ বলল, তা’ ত বুঝলাম, কিন্তু তুমি ষ্ট্রপিড যে এখানকার কাজ-কৰ্ম্ম ছেড়ে দিয়ে বাড়ী গিয়ে চাষ করবে বললে, আমরা তিন ভাই বেঁচে থাকতে সে কিছুতেই হবে না। কেমন বাবা, আমি ঠিক কথা বলি নি । আমি এতক্ষণ চুপ করেই ছিলাম ; ছেলেরা বৌমারা, আর গৃহিণী কি বলেন তাই শুনবার জন্য। দীনেশ যখন সোজা করে” কথাটা বলে’ ফেলল, তখন আমি বললাম, দীনেশের কথাই ঠিক। এ কথায় কেউ আপত্তি করতে পারবে না । বড়-বৌমা বললেন, ছোটবাবুর কথার ওপর কথা বলবে, এমন লোক এ বাড়ীতে নেই। কিন্তু আসল কথা ত তা’ নয়। বাবা, এখন कि कब्र। करूंबा, टाई बलून। দীনেশ বলল, করা আবার যাবে কি ? এ সোজা কথা। রমেশ বাড়ী যাক। আজ মাঘ মাসের ক’দিন মা ? আমার ও-সব चांचांवा टांत्रिक्ष-9िोंब्रिक भान थांक नां । వ