পাতা:উৎস - জলধর সেন.pdf/৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎস আছে । তারপর আহারের কথা-তোমার মা, তোমার দিদি। দুটো বেগুন ভাতে দিয়ে চারটি ভাত রোধে দিলে আমি তা’ পবিত্র মহাপ্ৰসাদ ব’লে পরম পরিতৃপ্তির সঙ্গে খাব। তুমি নিশ্চিন্ত মনে শুয়ে পড়, আর রাত জেগে না। ওহে বাবা হরিশ্চন্দ্র, আর কতদূর । হরিশ হেসে বলল, বাবুজি, এখনও সিকি পথও আসি নি, এখনই কতদূর। ভোর হাতে-হতেই আমলাবেড়ে পৌছে দেব। বাবুজি, আপনিও একটু গড়িয়ে নিন। আমি বললাম-না। হরিশ, আমি আর শোব না। আমরা কলকাতার লোক ; এমন সুন্দর মাঠের মধ্যে দিয়ে এই জ্যোৎস্না রাত্রে কখনও পথ চলি নি । আমার ভারি ভাল লাগছে। এ সব । রমেশ আর কোন কথা না ব’লে দিব্বি শুয়ে পড়ল, আর দেখতে দেখতেই নিদ্রাগত। আমিও তার হাত থেকে নিস্তার পেয়ে নিশ্বাস ছেড়ে বঁটাচলাম । তুমি বিশ্বাস করবে না। মা, আমি সে রাত্রে একটুও ঘুমোই নি। LBBDDDD BBDB BBB BBB D DD BDD DBDD DBDSS BDDB মোটেই হয় নি। গাড়ীর বঁাকুনী প্ৰথমে একটু খারাপ বোধ হয়েছিল, তারপর আর কিছু না । ঘণ্টা-তিনেক। এই ভাবে চ’লে আমরা যে গ্রামে পৌঁছলাম, গাড়োয়ান বলল-এই আমলাবেড়ে। তখন ভোর হয়েছে, সুৰ্য্য তখনও ওঠে নাই। তোমার রমেশচন্দ্র মা, তখনও ঘুমে অচেতন। আমি তাকে একটা ঠেলা দিয়ে বললাম-এই রমেশ, ওঠে, আমরা আমলাবেড়ে এসেছি। এখন তোমার বাড়ীর পথ গাড়োয়ানকে ব’লে দাও। রমেশ তাড়াতাড়ি উঠে বাহিরের দিকে চেয়ে গাড়োয়ানকে WV