পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 ई9नoiईॉी আর বলতে ! মহিমার জালায় হাড় ভাজ-ভাজা হয়ে উঠেছে। এলেন ত্রেতাযুগে অবতার রামচন্দ্ৰ, আর ছেড়ে দিয়ে গেলেন দেশের মধ্যে এক পাল হনুমান ! গোরস্তর বাগানে কলাটা, মুলোটা বাৰ্ত্তাকুটা কিছুই আর থাকবার জো নেই! তারপর দ্বাপরে এলেন শ্ৰীমান কৃষ্ণচন্দ্র, ঢলঢলি রক্তারক্তি যা করে” গেলেন, তার ছাপ এখনও দেশ থেকে মেছেনি। কলিতে নাকি এসেছিলেন শ্ৰীগৌরাঙ্গ-আর ছেড়ে দিয়ে গেছেন দেশে, ঝাঁকে ঝাকে নেড়ানোড়ী। বলা নেই, কওয়া নেই, একেবারে বাড়ীর ভিতরে এলে-“জয় রাধে কৃষ্ট, দাও মা দুটি ভিক্ষে, দিতেই হবে - আর এদিকে চালের দাির ১২২২ টাকা । আজকাল আবার গায়ে গাঁয়ে অবতার গণ্ডায় গণ্ডায় জন্মে দেশময় ত্যাগধৰ্ম্মেয় মহিমা ঘোষণা করতে লেগে গেছেন। পুরাণে অবতারদের তবু দুটাে ফুল বিষপত্র দিয়েই তুষ্ট করা যায়; কিন্তু এই হালফ্যাসনের অবতারদের বচনের ঠেলা সামলাতে পোড়া দেশের যে কত দিন লাগবে তা” ভগবানই জানেন।’ পণ্ডিত হৃশীকেশ একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বাকি চাটুকু শেষ করে দিলেন। গোপাল দা কি-একটা বলতে যাচ্ছিলেন ; BDB DD DBDDB Buu BDBDD DBD DBDBD BBB D DBDBB পণ্ডিতজীর জিহবায় ভর করে” বোসলেন। তিনি উর্ধ্ববাহ হয়ে শূন্যে একটা টুসকি মেরে বল্পেন-“চুলোয় যাক ত্যাগের কথা ঘরে সম্পত্তির মধ্যে ত একটা বুড়ী ব্ৰাহ্মণী আর একটা সিং ভাঙ্গা গোক্ষ ; তা”ও আবারদু * বছর থেকে দুধ দেয় না । সেগুলো