পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫০

ਲੇਕ বিনা দোষে ফোর্থ ইয়ারে পৌঁছে গেছে। এবারে বি,এ, পাশ দিয়ে। ৰাঙ্গালী জীবন সার্থক করবার চেষ্টায় ফি পৰ্য্যন্ত জমা দিয়েছে এমন সময় এই স্বরাজের ফ্যাসাদে ফেসে গিয়ে বেচারী কিংকৰ্ত্তব্যবিমূঢ় ecs Pipeg না। যাইলে রাজা বধে যাইলে ভুজঙ্গ, রাবণের হাতে যথা মারীচ কুরঙ্গ।” এদিকে কলেজে গেলে ছেলে মহলে মুখ দেখাবার জো নেই, ওদিকে—এখনও ন’মাস দেৱী। ছেলেটি একটু আমতা আমতা করতে করতে জিজ্ঞেস করলে,-“কি বলেন, কলেজ ছাড়ব না কি ?” কেন জানি না। আমার ইচ্ছা হোলো ছেলেটাকে আকেল দিয়ে। দিই। সে কুপ্রবৃত্তিটা সংযত করে’ জিজ্ঞেস করলুম “निrख कि ठेिरु कबूत्ण ?” ছেলেটি বললে-“ভাবছি সবাই যখন বলছে যে, ন’মাসে স্বরাজ পাওয়া যাবে, তখন না হয় একবার ছেড়ে দিয়েই দেখি।” আমার হঠাৎ বক্তৃতা পেয়ে গেল। বললুম-“স্বরাজ কি ভীমনাগের দোকানের কঁাচা গোল্লা যে অপারে তোমাদের তা গিলিয়ে দেবেন ? আগে বলতে স্বরাজ ইংরেজ দেবে, এখন বলছ স্বরাজ গান্ধী মহারাজ দেবেন। দশ বিশ লাখ গােলাম নিয়ে যদি একটা স্বাধীন জাত शg eों नडब हम, छ न'भाल कन নর্দিষ্ট ৭ তা হতে ዋተዘርጻ ! কিন্তু স্বরাজ পাওয়ার সঙ্গে মানুষ হওয়ার যদি কোন সম্বন্ধ থাকে, ত তোমাদের কলেজ। আর টেকৃষ্ট বুক আর প্রফেসারগুলোকে বস্তায় পুরে গঙ্গায় ভাসিয়ে না দিলে ত হবার কোন সম্ভাবনা