१ अ्रश्नः, ४अश्ाहि ।।] १छ्धं गंfङि । [ ४ थॐव, श* शूझ ! ও। হে ইঙ্গ ! তুমি অন্নদামাখ আমাদিগের অভিমুখে জোর বিতীর্ণ, কৰ্ম্মক্ষম ও দানশীল করদ্ধয় প্রসারিত কর। ছে জিডেন্ত্রিয় ! পশু পালক যেরূপ পশু যুথকে (সঞ্চারিত করে), তস্কপ তুমি সংগ্রাম আমাদিগকে সঞ্চারিত করিও । - ৪ । আমার অন্নাভিণী হইয় এই যজ্ঞে বলবান সহায় (মকং) গণের সহিত শক্রনিহন্ত, প্রসিদ্ধ ইন্দ্রের স্তব করিতেছি । হে ইমু ! ত্বদীয় প্রাচীন স্তোতৃবর্ণের ন্যায় আমারও যেন অনিদা, পাপরহিত ও অহিংসিত হুই । ৫ । মদী সকল যেরূপ প্রবাহিত হইয়া সমুদ্রে পতিত হয়, তরূপ ভাবৎ হিতকর, ধনব্রত, রক্ষক, ধনদাতা, সোমরস প্রবৃদ্ধ বাঞ্ছিত ধনের অধিপতি ও অন্নদাও সেই ইন্দ্রে সমবেত হয় | ১। হে পরাক্রমশালী ইন্দ্র! তুমি আমাদিগকে প্রকৃষ্টজম বল প্রদান কর । হে শক্রবিজয়ী ! অামাদিগকে দুঃসহ ও ওজস্বিতম দীপ্তি প্রদান করু। হে অশ্বাধিপতি ! তুমি আমাদিগের মুখ বিধানার্থ মনুষ্যগণের (ভোগেঃ) উপযোগী সমুজ্জ্বল ও বলকারক ভাৱং ধন আমাদিগকে অর্পণ কর । १ ! cश् o তুমি আমাকে শত্রুসৈন্যবিজয়ী ও অনিবাৰ্য্য সেই উল্লাস প্রদান করা তোমাকর্তৃক রক্ষিত হইয়া আমরা বিজয় লাভ করিয়া সেই উল্লাশ বশতঃ পুত্রপৌত্তলাভtখ তোমার স্তব করিতে পারিব। ৮। হে ইন্দ্ৰ ! তুমি আমাদিগকে অর্থোৎপাদক, শক্তিবিধায়ক, প্রভূত বল প্রদান কর। তোমাকর্তৃক রক্ষিত্ত হইয়া আমরা সংগ্রামে কি জ্বাস্ত্রীয় কি অপরিচিত, সমস্ত শক্রকে সেই বলদ্বারা সংহার করিতে সমর্থ হইব । ৯ । ছে ইন্দ্র ! তেজে বিধারী ত্বদীয় বল পশ্চিম, উত্তর, দক্ষিণ ও পূৰ্ব্ব ভাগ হইতে যেন আমাদিগের অভিমুখে আগমন করে । ইহা যেন প্রতিদিক হইতে জামাদিগের নিকট আগমন করে । তুমি আমাদিগকে সৰ্ব্বপ্রকার সুখের সহিত ধন প্রদমি কর । ১০ । হে ইঞ্জ ! আমরা ত্বদীয় রক্ষাদ্বারা পরিচালিত হইয় পরিচায়কৰুদ্ব ও কীৰ্ত্তি সহকারে অলিম্বিত ধন উপভোগ করিতেছ। হে ইঞ্জ তুমি
- "
