পাতা:ঋগ্বেদ সংহিতা - চতুর্থ অষ্টক.pdf/৭৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१ छठेक, $ अशjiब्र ! ] ঋগ্বেদ সংহিতা । ১০ মণ্ডল, ৩৪ হুক্ত । ৯। ইtছর কখন নীচে নামিতেছে, কথম উপরে উঠিতেছে । ইহাদিগের হাত নাই, কিন্তু যাহার হাত আছে, সে ইহাদিগের নিকট পরাজয় স্বীকার করে । ইহার দেখিতে ক্রযুক্ত, জলন্ত অঙ্গরের ন্যায় ছকের উপর বসির আছে। স্পর্শ করিতে শীতল, কিন্তু হৃদয়কে দগ্ধ করে। ১০। দূতকারের স্ত্রী দীনহীনবেশে পরিতাপ করে, পুত্ৰ কোথায় বেড়াইতেছে, ভাfবয় তাহীর মাত বাঁকুল । যে তাহাকে ধরে দেয়, দে আপন ধন ফিরিয়া পাইব কি না এই ভাবিয়া সশঙ্কিত । দৃতকারকে পরের বাটীতে রাত্রি যাপন করতে হয় । ১১ । আপনার স্ত্রীর দশ দেখিয়া দু্যতকারের হৃদয় বিদীর্ণ হয়, অন্যান্য ব্যক্তির স্ত্রীর সৌভাগ্য ও সুন্দর অট্টালিকা দেখিয় তাহার পরিতাপ ছয় । সে হয়ত প্রাতে মুত্র ঘোটক যোজনাপূর্বক গতিবিধি করিয়াছে কিন্তু সন্ধ্যার সময় নীচলোকের ল্যায় তাহাকে শীত নিবারণের জন্য অগ্নি সেবা করিতে হয়, (অর্থাৎ গাত্রের বস্ত্র পর্য্যন্ত থাকে না} ১২ । হে পাশাগল ! যে তোমীদিগের দলের মধ্যে প্রধান ও সেনাপতি ও রাজার তুল্য, আমি তাহার প্রতি আমার এই দশ অঙ্গুলি একত্র করিয়া প্রণাম করিতেছি, আমি তোমাদিগের নিকট অর্থ চাহি না, ইহা সভ্য করিয়া কহিভেfছ । ১৩ । ছে দৃতকার পাশ কথন থেলিও না, বরং কৃষিকাৰ্য্য কর() তাহাতে যাহা লাভ হয়, সেই লাভে সন্তুষ্ট হও ও আপনাকে কৃতাৰ্থ বোধ কর । তাহতে পত্নী পাইবে ও অনেক গাভী পাইবে । এই যে প্ৰভু সূৰ্য্যদেব, ইলি অামাকে ইহা বলিয়া দিয়াছেন । ১৪ । হে পাশাগণ! আমাদিগের উপর বন্ধুত্বভাব ধারণ কর আমাদিগের কল্যাণ কর । তোমাদিগের দুৰ্দ্ধর্ষপ্রভাব আমাদিগের প্রতি প্রয়োগ করিও না। আমাদিগের শক্রই যেন তোমাfদগের কোপ দৃষ্টিতে পতিত হয় । অপরে যেন তোমাদিগকে ব্যবহার করিতে ব্যাপৃত থাকে। (৫) মূলে এই আছে “অঙ্গৈ: মা দীৰ্যঃ কুৰিং ইৎ কৃষম্ব।”