পাতা:ঋগ্বেদ সংহিতা - চতুর্থ অষ্টক.pdf/৮২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৮ অষ্টক, ১ অধ্যায় । ] ঋগ্বেদ সংস্থিত । [४० म७म, ५० श्ड । আমি বলবান বলিয়। থ্যত্যপন্ন করিয়াছি। আমি অন্যান্য ব্যক্তিকেও বলে বলী করিয়াছি। নবমৰতি নগরকে আমি বিনষ্ট করিয়াছি। ৯ । আমি জল বর্ষণ করিয়া থাকি, যে সপ্তসিন্ধু দ্রবময় মূৰ্ত্তিতে পৃথিবীতে প্রবাহিত হয়, অমিই তাহাদিগকে স্বস্ব স্থানে রাথিয়া দিয়ছি । অামার সকল কাৰ্য্যই শুভকর, আমিই জল বিতরণ করিয়া থাকি। আমি যুদ্ধ করিয়া যজ্ঞকৰ্ত্তব্যক্তির জন্য পথ পরিষ্কার করিয়া দিয়াছি । ১০। গাভীর দেহে আমি এতাদৃশ বস্তু রাখিয়া দিয়াছি, যাহা দেবতুষ্ট রচনা করিতে পারেন নাই। অর্থাৎ গভীগণের আপনমধ্যে মধু অপেক্ষাও মধুরতর অতি চমৎকার পরিষ্কার দুগ্ধ উৎপাদন করিয়া দিয়াছি। সেই আপীন নদীর ন্যায় দুগ্ধ বহন করে । তাহ সোমের সহিত মিশ্রিত হইলে উহাকে অতি চমৎকার করিয়া তুলে । ১১ । (পরোক্তিতে কহিতেছেন) –এই রূপে ইন্দ্র আপন প্রভাবে দেবমনুষ্যদিগকে সৌভাগ্য-সম্পন্ন করেন, তাহারই ধন আছে, তাহার ধনই যথার্থ। হে ইন্দ্র ! হে ঘোটকবিশিষ্ট ! হে বিবিধ কাৰ্য্যকারী ! তোমার কার্য তোমার নিজের আয়ত্ত । দেবমনুষ্যগণ ব্যস্তসমস্ত হইয়া তোমার সেই সমস্ত কার্য্যের স্তব করিতেছেন । ৫০ মুক্ত । ঋষি ও দেবত্ত পুৰ্ব্ববৎ } ১। হে যজমান ! তোমার প্রভূত পরিমাণ যজ্ঞীয় অন্ন দেখিয়। ইঞ্জ আনন্দিত হইতেছেন ; তিনি সকলের নেতা, সকলের স্বষ্টিকৰ্ত্ত, উহাকে অৰ্চনা কর । তিনি সেই ইন্দ্র, যাহার আশ্চর্য শক্তি, বিপুল কীৰ্ত্তি এবং মুখসম্পত্তির বিষয় লোক ও ভূলোক প্রশংসা করিয়া থাকে । ২ । সেই ইন্দ্র সকলের নিকট স্তবের ভাগী, সকলের প্রভু, তিনি বন্ধুর ন্যায় মনুষ্যের ভিকারী ; মাদৃশ ব্যক্তির সর্বদাই উহার সেবা করা উচিত । হে বীর ! হে শিষ্টপালনকৰ্ত্তা ! সৰ্ব্ব প্রকার গুরুত্তর কার্যের