পাতা:ঋণ পরিশোধ.pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ১৬ ) ১ । অর্থ সঞ্চিত হয । মনুষ্যদিগের কঠিন পরিশ্রমজনিত উপার্জনের যে কত অংশ মহাজনের ঘরে দিতে হয়, তাহ ইতিপূর্বে বলিয়াছি। অঋণী ব্যক্তি কোন মহাজনকে কিছুই দিতে বাধ্য নয়, সুতরাং তাহার ব্যয়াবশিষ্ট সমস্ত অর্থ জমা থাকে । ২ । অর্থ সম্বন্ধে নিশ্চিন্ত হইতে পাবা যায়। ঋণী স্বীয় প্রতিজ্ঞা রক্ষা করিতে না পারায় সৰ্ব্বদাই চিস্তিত থাকে ; সুতরাং রাত্রিতেও তাহার নিদ্র। হয় না। আঞ্চণী ব্যক্তি অর্থসম্বন্ধে নিশ্চিন্তাবস্থায় কাল যাপন করে। ৩ । সকলেই আদব সম্ভাষণ কবে । মহাজনগণ খাতকের প্রতি কৰ্কশভাবে সৃষ্টি করে ; এবং অপমান করিতেও ক্রটি করে না । কিন্তু ষে ব্যক্তি ঋণভাবে ভারাক্রান্ত নয, সকলেই হাসাবদনে তাহাকে অভ্যর্থনা করে । ৪ । সভ্যতা ও বিশ্বস্ততাব বৃদ্ধি হয়। ঋণী স্বীয প্রতিজ্ঞামত কাৰ্য্য করিতে পাবে না । তাহার মূল্য দিবাব ক্ষমতা না থাকিলেও, সে প্রতাবণ্যপূর্ববক দ্রব্যাদি ক্রয করে । এইরূপে, সে ক্রমশঃ মিথ্যাকথা ও প্রতারণাব দাস হইয়া পড়ে। ঋণ না থাকিলে একপ ঘটে না । ৫ । দরিদ্রদিগেব সাহায্য ও অন্যান্য সৎকার্য্য সাধন কবি বfর ক্ষমতা থাকে । সুখ সচ্ছন্দতা বৃদ্ধি করা জীবনের একটী বিশেষ আনন্দের বিষয় । যাহাতে আমাদের কোন অধিকার